বনোপোল (যশোর): দশেরে র্সববৃহৎ বনোপোল
স্থলবন্দরে ২০১৫-১৬ র্অথবছরে আগরে বছররে তুলনায়
৮০ হাজার ৩৬৫ মট্রেকি টন পণ্য আমদানি কম
হয়ছে।ে এতে লক্ষ্যমাত্রার চয়েে ২০৩ কোটি টাকা
রাজস্ব কম আদায় হয়ছে।ে
তবে কাস্টমস র্কতৃপক্ষ বছররে শষে মুর্হূতে এসে
লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করে তা পূরণ হয়ছেে বলে
দাবি করছে।ে
বন্দররে আমদানকিারকরা বলছনে, বন্দরে কাস্টমস
র্কতৃপক্ষরে স্বচ্ছোচারতিা, আমদানি পণ্যে
অযৌক্তকি শুল্ককর বৃদ্ধ,ি শুল্ক ফাঁকি ও সীমান্ত
পথে চোরাচারাচালানরে কারণে এ ঘাটতি দখো
দয়িছে।ে
আর কাস্টমস র্কতৃপক্ষরে দাব,ি সব কছিু নয়িমরে
মধ্যে হচ্ছ।ে এতে আগরে চয়েে রাজস্ব আয়ে
স্বচ্ছতা বড়েছে।ে
কাস্টমস সূত্র জানায়, ২০১৫-১৬ র্অথবছর শুরুতে
জাতীয় রাজস্ব র্বোড বনোপোল বন্দরে রাজস্ব
আয়রে লক্ষ্যমাত্রা ৩ হাজার ১৪৩ কোটি টাকা
ঘোষণা দয়ে। পরে র্অথবছররে শষে মুর্হূতে এসে তা
পূরণে অনশ্চিয়তা দখো দলিে লক্ষ্যমাত্রা কময়িে
২ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা করা হয়।
পরে গত ৩০ জুন র্অথবছর শষেে ২ হাজার ৯৪০ কোটি
টাকা রাজস্ব আদায় দখেয়িে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ
হয়ছেে বলে দাবি করে কাস্টমস র্কতৃপক্ষ।
এরআগে ২০১৪-১৫ র্অথবছরে বনোপোল বন্দরে রাজস্ব
আয়রে লক্ষ্যমাত্রা নর্ধিারণ করা হয়ছেলি ২
হাজার ৫৬৭ কোট।ি সসেময় একই কারণে পরর্বতীতে
কময়িে নর্ধিারণ করা হয় ২ হাজার ৪৭২ কোটি ৬৮
লাখ টাকা। ওই বছরে ২ হাজার ৫৫৮ কোটি ২৯ লাখ
টাকা রাজস্ব আদায় দখোনো হয়।
বনোপোল স্থলবন্দররে উপপরচিালক (ট্রাফকি)
আব্দুল জললি বাংলানউিজকে জানান, ২০১৪-১৫
র্অথবছরে ভারত থকেে ১৩ লাখ ৭৯ হাজার ৩৪৮
মট্রেকি টন বভিন্নি ধরনরে পণ্য আমদানি হয়ছে।ে
আর ২০১৫-১৬ র্অথবছরে তা কমে আমদানি হয় ১২ লাখ
৯৮ হাজার ৯৮৩ মট্রেকি টন পণ্য। আমদানি ঘাটতি
হয়ছেে গত বছররে তুলনায় ৮০ হাজার ৩৬৫ মট্রেকি
টন।
এদকি,ে ২০১৬-১৭ র্অথবছররে বাজটেে নত্যি
প্রয়োজনীয় আমদানি পণ্যে অস্বাভাবকি হারে
শুল্ককর বৃদ্ধতিে আমদানি আরো কমে যাবে বলে
আশঙ্কা ব্যবসায়ীদরে।
বনোপোল বন্দররে আমদান-িরফতানি সমতিরি
সহসভাপতি আমনিুল হক, স্বদশে নউিজ কে জানান,
বাজটেে কছিু পণ্য সামগ্রীর ওপর অযৌক্তকি
হারে শুল্ককর বৃদ্ধতিে আমদানি বাণজ্যিে আগ্রহ
হারাবে ব্যবসায়ীরা। যারা বাড়তি মূল্যে পণ্য
ছাড় করাবনে তারা ক্ষতি পোষাতে পণ্যরে দাম
বাড়য়িে দবেনে।
বনোপোল সঅ্যািন্ডএফ অ্যাসোসয়িশেনরে
সভাপতি মফজিুর রহমান সজন জানান, সব বন্দরে এক
নয়িমে আমদানি পণ্যরে শুল্ককর আদায়রে নয়িম
থাকলওে বনোপোল বন্দরে কাস্টমস র্কমর্কতারা
বশেি মূল্য আদায় করনে। এতে বধৈপথে আমদানি
কমে সীমান্ত পথে বাড়ছে চোরাচালান।
ভারত-বাংলাদশে চম্বোর কর্মাসরে সাব
কমটিরি চয়োরম্যান মতয়িার রহমান জানান, এ
পথে বাণজ্যি বাড়াতে ভারত-বাংলাদশে সরকার
আন্তরকি বলে আমরা জান।ি এর ধারাবাহকিতায়
বভিন্নি পদক্ষপে নওেয়া হয়ছে।ে বনোপোল
বন্দররে বপিরীতে ভারতে আড়াইশ কোটি টাকা
ব্যয়ে নর্মিতি হয়ছেে ইন্টগিটে চকেপোস্ট।
যখোনে অত্যাধুনকি সুরক্ষার মধ্যে থাকবে
আমদান-িরফতানি পণ্য।
তনিি আরো জানান, বনোপোল দয়িে ভারত-
বাংলাদশে-নপোল-ভুটান চার দশেরে বাণজ্যি
চুক্তওি বাস্তবায়ন হয়ছে।ে কন্তিু
আমদানকিারকরা যদি সুফল না পায় তাহলে সব
চুক্তি ভস্তেে যাব।ে তাই ব্যবসায়ীদরে বধৈ
সুযোগ-সুবধিা ও অযৌক্তকি শুল্ককর বৃদ্ধরি বষিয়টি
রাজস্ব র্বোডকে গুরুত্বরে সঙ্গে দখোর অনুরোধ
জানান তনি।ি
এ ব্যাপারে বনোপোল কাস্টমস কমশিনার এএফএম
আব্দুল্লা খান জানান, তনিি যোগদানরে পর থকেে
আমদানি পণ্যরে ওপর শুল্ককর আদায়ে স্বচ্ছতা
ফরিে এসছে।ে এতে আগরে তুলনায় রাজস্ব আয়
বড়েছেে বলওে দাবি তার।