আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় জমা আছে ৬৮২ জনের বিরুদ্ধে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ। এর মধ্যে তদন্ত চলছে ২৬ জনের বিরুদ্ধে। জনবল সংকটই ধীরগতির তদন্তের মূল কারণ বলছেন সংশ্লিষ্টরা।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর শুরু হয় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। এ পর্যন্ত ২৭ জনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের সাজা হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। পরে চূড়ান্ত রায়ে কাদের মোল্লা থেকে শুরু করে ফাঁসি হয়েছে কামারুজ্জামান, মুজাহিদ, নিজামী, সালাউদ্দিন কাদের ও মীর কাশেমের। কারাগারে মারা গেছেন গোলাম আযম আমৃত্যু কারাদণ্ড ভোগ করছেন দেলাওয়ার হোসেন সাঈদী।
যুদ্ধাপরাধীদের সাজা কার্যকর হওয়ায় ভুক্তভোগী অনেকে এখন সাহস করে অভিযোগ নিয়ে আসছেন তদন্ত সংস্থায়। তবে এত অভিযোগের তথ্য-উপাত্ত যাচাই বাছাইয়ে পর্যাপ্ত লোকবল সংকটের কথা বলছেন তদন্ত সংস্থার প্রধান।
আগে দুটি ট্রাইব্যুনালে বিচার চললেও এখন রয়েছে একটি। এতেও বিচারে ধীরগতির আশঙ্কা রয়েছে তদন্ত সংস্থার।