ওই দিনের স্মৃতি নিয়ে এখনো বেঁচে আছেন অনেকেই। ইতিহাসের সাক্ষী হতে পেরে গর্বিত তারা। এদিকে, স্থানটিকে দর্শনার্থীদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে নতুন প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। সফেদ রঙা একেকটি ভাস্কর্য পরতে পরতে মুক্তিযুদ্ধের অনবদ্য গল্প। স্বাধীন বাংলার সূর্য কিরণ ছড়িয়েছিলো এখান থেকেই।
মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলায় শপথ নেয় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকার। সেই থেকে আম্রকাননের নাম মুজিবনগর। সোনালী সেই দিনটিকে ইতিহাসের পাতায় ধরে রাখতে আম্রকাননের পাশেই তৈরি হয় স্মৃতিসৌধ। আছে লাল সবুজের মানচিত্র। তুলে ধরা হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের ১১টি সেক্টর। আছে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণের প্রতিকৃতি।
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে বেঁচে আছেন জনাকয়েক মানুষ। যাদের চোখেমুখে এখনও গর্বের আলোকচ্ছটা। প্রতিদিনই দেশের নানা প্রান্ত থেকে দর্শনার্থীরা আসেন ঐতিহাসিক স্থানটি দেখতে।মুজিবনগর কমপ্লেক্স আধুনিকায়নে নতুন কিছু উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। থাকবে লেক, পার্কসহ নানা স্থাপনা। দেশের প্রথম সরকারের স্মৃতিবিজড়িত মুজিবনগর আধুনিকায়ন হলে আগ্রহ বাড়বে দর্শনার্থীদের এমনটাই মনে করেন স্থানীয়রা।