হুমকির মুখে পাশ্চাত্য সভ্যতার ভবিষ্যৎ। বললেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।১৯৪৪ সালে নাৎসি দখলদারদের বিরুদ্ধে ওয়ারশ বিদ্রোহে প্রায় ২ লাখ পোলিশ নাগরিককে জীবন দিতে হয়েছিল। তাদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধের সামনে বক্তব্য রাখেন ট্রাম্প।হুমকির মুখে পাশ্চাত্য সভ্যতার ভবিষ্যৎ। বললেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ১৯৪৪ সালে নাৎসি দখলদারদের বিরুদ্ধে ওয়ারশ বিদ্রোহে প্রায় ২ লাখ পোলিশ নাগরিককে জীবন দিতে হয়েছিল। তাদের স্মরণে নির্মিত স্মৃতিসৌধের সামনে বক্তব্য রাখেন ট্রাম্প।
কঠোর অভিবাসন নীতির জন্য পোল্যান্ড উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেন, জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের হুমকির বিষয়ে সচেতন হওয়া উচিৎ।তিনি বলেন, পোল্যান্ডের অভিজ্ঞতা আমাদের এটাই স্মরণ করায় যে, পাশ্চাত্যের নিরাপত্তা শুধু পদক্ষেপ গ্রহণে নয় জনগণের ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল।ইউক্রেনে রাশিয়ার অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারী কর্মকাণ্ড বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে ট্রাম্প বলেন, সিরিয়া ও ইরানের মতো প্রতিহিংসা পরায়ণ দেশগুলোকে সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে হবে। এর পরিবর্তে রাশিয়া দায়িত্বশীল দেশগুলোর সঙ্গে যোগ দিয়ে সবার শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে।জার্মানির হামবুর্গে জি-টোয়েন্টি সম্মেলনকে সামনে রেখে পোল্যান্ড সফরে গেছেন ট্রাম্প।শুক্রবার থেকে জি-টোয়েন্টি শীর্ষ বৈঠক শুরু হচ্ছে। এই বৈঠকেই রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথমবারের মতো মুখোমুখি বসার কথা।জি-টোয়েন্টি সভাস্থলের বাইরে কয়েক লাখ ট্রাম্পবিরোধী জমায়েতের আশঙ্কা করছে জার্মান সরকার।কঠোর অভিবাসন নীতির জন্য পোল্যান্ড উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেন, জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের হুমকির বিষয়ে সচেতন হওয়া উচিৎ। তিনি বলেন, পোল্যান্ডের অভিজ্ঞতা আমাদের এটাই স্মরণ করায় যে, পাশ্চাত্যের নিরাপত্তা শুধু পদক্ষেপ গ্রহণে নয় জনগণের ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল। ইউক্রেনে রাশিয়ার অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারী কর্মকাণ্ড বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে ট্রাম্প বলেন, সিরিয়া ও ইরানের মতো প্রতিহিংসা পরায়ণ দেশগুলোকে সমর্থন দেয়া বন্ধ করতে হবে। এর পরিবর্তে রাশিয়া দায়িত্বশীল দেশগুলোর সঙ্গে যোগ দিয়ে সবার শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে। জার্মানির হামবুর্গে জি-টোয়েন্টি সম্মেলনকে সামনে রেখে পোল্যান্ড সফরে গেছেন ট্রাম্প। শুক্রবার থেকে জি-টোয়েন্টি শীর্ষ বৈঠক শুরু হচ্ছে। এই বৈঠকেই রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথমবারের মতো মুখোমুখি বসার কথা। জি-টোয়েন্টি সভাস্থলের বাইরে কয়েক লাখ ট্রাম্পবিরোধী জমায়েতের আশঙ্কা করছে জার্মান সরকার।