নদীতে বাস পড়ে যাওয়ার ৭২ ঘণ্টা পর মুর্শিদাবাদের দৌলতাবাদে ভেসে উঠেছে আরও একটি লাশ। সব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৪। মৃতের নাম হাজি আবদুল মালেক। মৃতের ভাই ও ছেলে গত দু’দিন ধরে তাঁর দেহ পাওয়ার অপেক্ষায় ছিলেন। মৃতের দেহ ময়নাতদন্তের পর পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, চালক বাসের স্টিয়ারিং ধরে মোবাইলে কথা বলতে থাকায় অন্যমনস্ক হয়ে পড়েছিলেন। তার জেরে ঘটে এই দুর্ঘটনা। গত সোমবার ভোরে এই দুর্ঘটনাটি ঘটেছিল। বাসটি পাণি থেকে তোলার পরই ভেতর থেকে সবচেয়ে বেশি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এখনও নদীতে জাল দিয়ে লাশের খোঁজ চলছে। তাই বাস চালানোর সময় মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে চালকের লাইসেন্স বাতিল করা নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করছে রাজ্য সরকার। এদিকে ৩১ মার্চের মধ্যে বিপজ্জনক সেতুতে ক্র্যাশ ব্যারিয়ার লাগানোর সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে।