রোববার তিনি কাটিয়েছেন আগ্রায়, সোমবার গেছেন আহমেদাবাদে। এরপর মঙ্গলবার আবার মুম্বাই, বুধবার অমৃতসরে কাটিয়ে তার সপ্তাহব্যাপী সফরের শেষ দুই দিন অর্থাৎ বৃহস্পতি ও শুক্রবার কাটিয়েছেন দিল্লি।
তবে ভারতে পা রাখার পর প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোকে স্বাগত জানাতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ কিংবা তার দুই প্রতিমন্ত্রী ভি কে সিং বা এম জে আকবরও বিমান বন্দরে উপস্থিত ছিলেন না।
সপরিবার ট্রুডোকে ভারতে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের একজন জুনিয়র মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং। যা ছিল ট্রুডোর জন্য একেবারেই বেমানান। ট্রুডোকে ভারত যেভাবে শীতল অভ্যর্থনা জানিয়েছে তার একটা বড় কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী খালিস্তান আন্দোলনের সমর্থকদের প্রতি তার সরকার ইতিবাচক মনোভাব।
ট্রুডোর ক্যাবিনেটে যে চারজন শিখ মন্ত্রী আছেন, তাদের মধ্যে হরজিৎ সজ্জন ও অমরজিৎ সোধি প্রকাশ্যেই কানাডাতে খালিস্তান আন্দোলনকে সমর্থন করে নানা বিবৃতি দিয়েছেন। তবে শিখ চরমপন্থীদের একটি নৈশভোজের দাওয়াত কানাডার তরফ থেকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। তারপরেই মোদি ট্রুডোর সাক্ষাত হলো।