মাত্র এক ঘণ্টা ৩৪ মিনিট। নিউজিল্যান্ডের ট্রেন্ট বোল্ট আর টিম সাউদির তোপে ইংল্যান্ডের প্রথম ইনিংসের স্থায়িত্ব হলো মাত্র কিছু সময়। আর ইংল্যান্ড অল আউট হলো ৫৮ রানে।
অবশ্য ২৭ রানেও তারা অল আউট হতে পারত। ৯ম উইকেটের পতন হয়েছিল ২৭ রানে। মনে হচ্ছিল, আরেকটি সর্বনিম্ন রানের ইনিংস হতে যাচ্ছে। কিন্তু না। ইংল্যান্ডকে ওই শোচনীয় অবস্থা থেকে রক্ষা করলেন ওভারটন। তিনি ৩৩ রান করে অপরাজিত থেকেছেন।
দলীয় ৫৮ রানের মধ্যে তার ভূমিকা অর্ধেকেরও বেশি ছিল। ইংল্যান্ডের পক্ষে দুই অংকের স্কোর করেছেন স্টোনম্যান তার সংগ্রহ ছিল ১১ রান। ইংল্যান্ডের ৫ ব্যাটসম্যান বিদায় হয়েছেন শূন্য রানে।
অকল্যান্ডে দিবা-রাত্রির টেস্টে টসে জিতে ইংল্যান্ডকে এমন বিপর্যয়ে ঠেলে দিয়েছেন নিউজিল্যান্ডের বোল্ট আর সাউদি। ১০ উইকেট নিয়েছেন তারাই। বোল্ড ৬টি, সাউদি ৪টি।
উল্লেখ্য, টেস্ট ক্রিকেট সর্বনিম্ন স্কোরে অল আউট হওয়ার রেকর্ড এই নিউজিল্যান্ডেরই। আর ইংল্যান্ডই তাদের ওই লজ্জায় ফেলেছিল। ১৯৫৫ সালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে নিউজিল্যান্ড মাত্র ২৬ রানে অল আউট হয়। আর তারই মনে হয় প্রতিশোধ নিল নিউজিল্যান্ড।