নগরভবনের পাশের এলাকাগুলো লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়েছে। ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের পাশাপাশি নগরবাসীও রেজিস্ট্রেশন করছেন।
সকাল ৭টা থেকে দুইটি বুথে ৮০টি কাউন্টারের মাধ্যমে একযোগে রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়। ফুলবাড়িয়া বুথে ৫৫টি কাউন্টার ও নগর ভবনের সামনে ২৫টি কাউন্টারে রেজিস্ট্রেশন করা হয়। দুটি বুথে ৫৫ টি কাউন্টার ছিল। মানুষের ভীড়ে হিমশীম খাচ্ছেন রেজিট্রেশন ও গণনকারীরা।
ঝাড়ু, ক্যাপ ও গ্যাঞ্জি নিয়ে অংশ নিচ্ছেন উৎসাহিরা। ৯টা ৩৫ এ নগর ভবন থেকে বের হন সাঈদ খোকন। সঙ্গে শিল্পী, অভিনেতাসহ মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা অংশ নিয়েছেন। মিনিটে মিনিটে বেড়েছে অংশগ্রহনকারীর সংখ্যা। মেয়র তার বক্তব্যে অর্ধ লাখ মানুষের সমাগম আশা করছেন।
দিনের বেলা আতসবাজি,চলছে উৎসব।সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে লাখের বেশি মানুষ হয়েছে। ৩০ হাজারেরও বেশি ঝাড়ু বিতরণ করা হয়েছে।
কর্মসূচিতে ডিএমপি কমিশনারসহ সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর,উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নিয়েছেন।