রাজধানীর বনানীতে যুবলীগ নেতা সোহেলের দেহরক্ষী কাজী রাশেদের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার সকালে বনানীর আমতলী এলাকায় জলখাবার হোটেলের পেছনের গলি থেকে গুলিবিদ্ধ তার লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশের ধারণা, অন্য কোথাও হত্যা করে ঘাতকরা লাশ ফেলে গেছে।
এদিকে নিহত রাশেদের বাবা বাবুল হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, হত্যাকাণ্ডের পর মহাখালীতে বনভবনের পাশের ওই যুবলীগ অফিসে তালা দিয়ে বনানী থানা যুবলীগের সভাপতি সোহেলসহ অন্য নেতারা এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে। পুলিশ গিয়ে ওই যুবলীগ অফিসের সব সিসি ক্যামেরা বন্ধ পেয়েছে বলে জানান আবুল হোসেন। এতেই তার সন্দেহ হয় তার কাছের লোকজনই তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে গা ঢাকা দিয়েছে।
বনানী থানার এসআই মো. শাহীন আলম জানান, নিহত কাজী রাশেদ আমতলী এলাকার মো. আবুল হোসেনের ছেলে। খবর পেয়ে রোববার সকাল ৭টায় তার লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। তবে তাকে কারা কেন হত্যা করেছে, এ ব্যাপারে বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। নিহত রাশেদের বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা করবেন বলে জানিয়েছেন।