রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ ও আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যকে আরও গতিশীল করার লক্ষ্যে বেনাপোল কাস্টম হাউসের ২০ কর্মকর্তাকে একযোগে রদবদল করা হয়েছে।
২৩ জুলাই, রবিবার এ সংক্রান্ত আদেশ দেন কাস্টমস কমিশনার বেলাল হোসেন চৌধুরী।
কাস্টম হাউসে আব্দুর রাজ্জাক আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট থেকে আনস্টাফিং শাখা, নুর মোহাম্মদ শুল্কায়ন গ্রুপ-২ থেকে আইআরএম, মোহাব্বত সোবহান বিশেষ পরীক্ষণ গ্রুপ-১ থেকে কার্গো শাখা, আজম মোল্যা আমদানি পরীক্ষণ গ্রুপ-৪ থেকে আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট, সমীরণ আচার্য্য শুল্কায়ন গ্রুপ-৫ থেকে পরীক্ষণ গ্রুপ-২, বিল্লাল হোসেন শুল্কায়ন গ্রুপ-৭ থেকে শুল্কায়ন গ্রুপ-১, আবছার উদ্দিন আইআরএম থেকে শুল্কায়ন গ্রুপ-৪, এমদাদুল হক আমদানি পরীক্ষণ গ্রুপ-২ থেকে শুল্কায়ন গ্রুপ-৪, আব্দুস সালামকে আমদানি পরীক্ষণ-১ থেকে পরীক্ষণ-৫ এ রদবদল করা হয়েছে।
এ ছাড়া খন্দকার গোলাম মোর্তজা আইআরএম অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রশাসন শাখা থেকে বদলি হয়েছেন পরীক্ষণ গ্রুপ-৩-এ, হুমায়ন কবির খান শুল্কায়ন গ্রুপ-১ শাখা থেকে পরীক্ষণ গ্রুপ-১, কামরুল ইসলাম কার্গো শাখা থেকে শুল্কায়ন গ্রুপ-৭, হবিবুর রহমান শুল্কায়ন গ্রুপ-৩ থেকে কার্গো শাখায়, হারুন অর রশিদ কার্গো শাখা থেকে আটক ও ব্যাগেজ শুল্কায়ন শাখায়, মৃনাল কান্তি সরকার শুল্কায়ন গ্রুপ-৪ থেকে পরীক্ষণ গ্রুপ-৪, এসএম আজিজুর রহমান আমদানি পরীক্ষণ গ্রুপ-৫ থেকে শুল্কায়ন গ্রুপ-৬, রাজিয়া সুলতানা রপ্তানি শুল্কায়ন গ্রুপ-৮ থেকে আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট, নমিতা রায় আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট থেকে শুল্কায়ন গ্রুপ-৩, কামরুজ্জামান আটক ও ব্যাগেজ শুল্কায়ন শাখা থেকে শুল্কায়ন গ্রুপ-৫, শুভাশীষ কুমারকে আমদানি পরীক্ষণ গ্রুপ-৩ থেকে শুল্কায়ন-১-এ রদবদল করা হয়েছে।
২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বেনাপোল কাস্টম হাউসকে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে পাঁচ হাজার ৪৮৩ কোটি টাকা। গত বছর রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল চার হাজার ৫২৩ কোটি টাকা।