কােরবানরি পশুর চাহদিা মটোতে রাজধানীর মােট ২৩টি স্থানে অস্থায়ী হাট বসানাের জন্য দরপত্র আহŸান করে ঢাকার দুই সটিি করপােরশেন। কয়কে দফা টন্ডোর প্রক্রয়িা শষেে ১৫টি হাটরে ইজারা দতিে সক্ষম হয় সংস্থা দুট,ি বাকি ৮টি হাটরে বষিয়ে সদ্ধিান্ত নতিে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়রে দ্বারস্থ হয় কর্তৃপক্ষ। তনি দফায় বজ্ঞিপ্তরি পরও ঢাকা দক্ষণি সটিি করপােরশেনরে (ডএিসসসি)ি ৬টি হাটরে বপিরীতে কােনাে দরপত্র জমা পড়নে,ি অথচ এসব স্থানে হাট বসানাের প্রস্তুতি নচ্ছিে স্থানীয় প্রভাবশালী মহল। কােনােটতিে বানানাে হচ্ছে গটে, লাগানাে হচ্ছে বাঁশরে খুঁট।ি খঁোজ নয়িে জানা গছে,ে অন্যান্য বছর নামমাত্র মূল্যে হাটরে ইজারা নয়োর জন্য লােক দখোনাে টন্ডোরে অংশ নতিনে ক্ষমতাসীন দলরে প্রভাবশালী নতোকর্মীরা; কন্তিু গত বছররে শষে মুহূতর্ েবশে কয়কেটি হাট খাস আদায়রে জন্য দয়ে সটিি করপােরশেন। এতে বনিা পুঁজতিে অনকে লাভ হওয়ায় এবার নতুন কৗেশল অবলম্বন করছেনে তারা। কােনাে রকম টন্ডোর ছাড়াই হাট বাগয়িে নয়োর চষ্টো চালাচ্ছনে তারা। এ জন্য অনকে হাটে কােনাে দরপত্রই জমা পড়নে।ি এতে দফায় দফায় টন্ডোর আহŸান করওে ২৩ হাটরে মধ্যে ১৫টি হাটরে ইজারা সম্পন্ন করতে পরেছেে ঢাকার দুই সটিি করপােরশেন। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সটিি করপােরশেন (ডএিনসসি)ি ৮টি ও ঢাকা দক্ষণি সটিি করপােরশেন (ডএিসসসি)ি ৭টি হাটরে চূড়ান্ত ইজারা দয়িছে।ে এলাকাভত্তিকি শক্তশিালী সন্ডিকিরে কারণে এসব হাটরে ইজারা প্রক্রয়িাও প্রতযিােগতিাপূর্ণ হয়ন।ি কােনাে কােনাে হাটে একটি মাত্র দরপত্র জমা পড়ে এবং ওই দরদাতাই হাটরে ইজারা পান। আর বাকি ৮টি হাটরে ইজারা নয়িে অনশ্চিয়িতা দখো দয়িছে।ে এতে বপিুল অঙ্করে রাজস্ব হারানাের শঙ্কা তরৈি রয়ছে।ে জানা গছে,ে নয়িম অনুযায়ী কাক্সক্ষিত দর না পাওয়া পর্যন্ত তনি দফা টন্ডোর আহŸান করা হয়। এরপরও কােনাে ইজারাদার না পাওয়া গলেে এ বষিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সদ্ধিান্ত নয়ে। তারা হাট বসানাের সদ্ধিান্ত দনে, আবার বাতলিরেও সদ্ধিান্ত দনে। হাট বসানাের সদ্ধিান্ত হলে সবর্ােচ্চ দরদাতাকে ইজারা দয়ো হয়। আর কােনাে দর না পাওয়া গলেে তখন খাস আদায়রে মধ্যমে হাট বসানাে হয়। এ ক্ষত্রেে স্থানীয় লােকদরে ওপরই দায়ত্বি দয়ো হয়। যা আয় হয় খরচ বাদে বাকি টাকা সটিি করপােরশেনে জমা হয়। কন্তিু বগিত বভিন্নি সময়ে দখো গছে,ে খাস আদায়রে ক্ষত্রেে যে প্রকৃত আয় হয় তার পুরােটা করপােরশেনে দয়ো হয় না। বশেরিভাগ টাকাই দায়ত্বিপ্রাপ্তরা ভাগ-বাটােয়ারা করে ননে। নামমাত্র কছিু টাকা সটিি করপােরশেনে জমা দয়ো হয়। অভযিােগ রয়ছে,ে স্থানীয় ক্ষমতাসীন দলরে নতোরা এসব হাটকন্দ্রেকি শক্তশিালী সন্ডিকিটে গড়ে তুলছেনে। ফলে এসব হাট ইজারা নয়োর জন্য কউে দরপত্র জমা দয়োর সাহস পানন।ি শষে মুহূতর্ েসটিি করপােরশেন খাস আদায়রে অনুমতি নয়োর জন্য উঠে পড়ে লগেছেনে তারা। এ ব্যাপারে করপােরশেনরে সংশ্লষ্টি বভিাগরে সঙ্গে নয়িমতি যােগাযােগও রাখছনে তারা। এ বষিয়ে হাট ব্যবসায়রে সঙ্গে যুক্ত একাধকি ব্যক্তি অভযিােগ করে বলনে, হাট ইজারা দয়োর ক্ষত্রেে ন্যূনতম ৩টি দরপত্র জমা পড়তে হয়। কন্তিু সাধারণ ইজারাদাররা এবার দরপত্রই কনিতে পারনেন।ি দু-একজন কনিলওে ভয়ে জমা দতিে পারনেন।ি ফলে প্রভাবশালীচক্র পছন্দমতাে দর দয়িে হাটগুলাে ইজারা নয়িছে।ে আবার বাকি কয়কেটি হাটরে ক্ষত্রেে কােনাে দরপত্রই জমা পড়নে।ি সগেুলাে অতীতরে মতাে ঈদরে আগ মুহূতর্ েদলীয় লােকদরে দয়িে পরচিালনা করা হতে পার।ে দুই সটিি করপােরশেনরে দরপত্র আহŸান করা মােট ৮টি হাট এখনাে ইজারা হয়ন।ি এর মধ্যে ডএিসসসিরি ৬টতিে কােনাে দরপত্রই জমা পড়নে।ি ডএিনসসিি পায়নি কাক্সক্ষিত দর। ডএিসসসিি এলাকার ব্রাদার্স ইউনয়িন পশুর হাট, ধুপখােলা, ধনয়িা, আরমানটিােলা, কমলাপুর স্টডেয়িামরে পাশরে খালি জায়গা, সাদকে হােসনে খােকা মাঠে পশুর হাট বসানাের জন্য কােনাে দরপত্র পড়নে।ি এই হাট ছয়টতিে ক্ষমতাসীন দলরে স্থানীয় নতোকমীর্দের দয়িে খাস আদায় করা হতে পার।ে ডএিনসসিি এলাকার উত্তরখানরে ময়নারটকে মাঠ ও আশয়িান সটিরি হাটে কাক্সক্ষিত দর না পাওয়ায় ইজারা দতিে পারনে।ি এতে সটিি করপােরশেন মােটা অঙ্করে রাজস্ব আয় থকেে বঞ্চতি হচ্ছ।ে এগুলাের ব্যাপারে সদ্ধিান্ত চয়েে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে চঠিি পাঠানাে হয়ছে।ে এ বষিয়ে মন্ত্রণালয় থকেে প্রাপ্ত নদির্শেনা অনুযায়ী কাজ করবে সটিি করপােরশেন। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ডএিসসসিরি প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা আবদুল মালকে যায়যায়দনিকে বলনে, এরই মধ্যে ৭টি হাটরে ইজারা সম্পন্ন হয়ছে।ে সবশষে গত ৩১ জুলাই মরোদয়িা হাটটরি ইজারা হয়ছে।ে কন্তিু বাকি ৬টি হাটে তনিবার দরপত্র আহŸান করলওে কােনাে সডিউিল জমা পড়নে।ি তাই সদ্ধিান্ত চয়েে মন্ত্রণালয়ে একটি চঠিি পাঠানাে হয়ছে।ে ডএিনসসিরি প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা আমনিুল ইসলাম বলনে, এখন পর্যন্ত ৮টি হাট বসানাের কার্যক্রম চূড়ান্ত হয়ছে।ে দুই দফা টন্ডোর কার্যক্রমরে মধ্যে ১ম দফাতইে ৬টি হাটে কাক্সক্ষিত দর পাওয়া যায়। পরে চাহদিার পরপ্রিক্ষেতিে আরও নতুন তনিটি অস্থায়ী হাট বসানাের কার্যক্রম নয়ো হয়। এখনাে দুটি হাটরে ব্যাপারে সদ্ধিান্ত নতিে পারনি।ি ইজারা না হওয়া এসব হাটরে ইজারা দয়ো না দয়োর সদ্ধিান্ত এখন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়রে এখতয়িারে রয়ছে।ে অথচ সরজেমনি এসব ঘুরে দখো গছে,ে ইজারা প্রক্রয়িা সম্পন্ন হওয়া হাটগুলাের পাশাপাশি ইজারা প্রক্রয়িা অসম্পন্ন হাটগুলােরও হাট বসানাের প্রস্তুতি এগয়িে চলছ।ে এর মধ্যে ডএিসসসিি এলাকার ব্রাদার্স ইউনয়িন সংলগ্ন বালুর মাঠ ও কমলাপুর স্টডেয়িামরে আশপাশরে খালি জায়গা, আরমানটিােলা খলোর মাঠ ও আশপাশরে খালি জায়গা, ধুপখােলা ইস্ট অ্যান্ড ক্লাব মাঠ, দনয়িা কলজে মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা ও সাদকে হােসনে খােকা মাঠ সংলগ্ন ধােলাইখাল ট্রাক টামর্নিাল ও সংলগ্ন খালি জায়গা, এ হাটগুলাে এখনাে ইজারা প্রক্রয়িা অসম্পন্ন রয়ছে।ে অথচ এগুলােতে শ্রমকিরা হাট প্রস্তুতরি জন্য কাজ করছ।ে ব্রাদার্স ইউনয়িন সংলগ্ন বালুর মাঠ ও কমলাপুর স্টডেয়িামরে আশপাশরে খালি জায়গার হাটে গয়িে দখো গছে,ে হাটরে গােপীবাগ অংশ ও কমলাপুর রলেওয়ে উচ্চ বদ্যিালয়রে সামনে দুটি সুবশিাল গটে তরৈরি কাজ প্রায় শষে। হাটরে ভতেরওে বাঁশ-খুঁটি স্থাপনরে কাজ এগয়িে যাচ্ছ।ে এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ডএিসসসিরি প্রধান নবর্িাহী কর্মকর্তা খান মােহাম্মদ বলোল যায়যায়দনিকে বলনে, ইজারা না পয়েে এমন কাজ করে থাকলে অবশ্যই আইন অমান্য করছে।ে শুধুম বধৈ ইজারাদাররা নদির্ষ্টি স্থানে ঈদরে দনিসহ মােট চারদনি অস্থায়ী হাট বসানাের অনুমতি পাবনে। এর দু’দনি আগে হাটরে প্রস্তুতি নতিে পারবনে। যে হাটগুলাের ব্যাপারে এখনাে সদ্ধিান্ত নয়ো হয়ন,ি সগেুলাে প্রস্তুতরি তাে প্রশ্নই আসে না। এ ব্যাপারে খঁোজ-খবর নয়িে ব্যবস্থা নয়োর কথা বলনে তনি।ি ডএিনসসিরি প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা আমনিুল ইসলাম বলনে, বর্তমানে টন্ডোর হয় অনলাইনে ও প্রকাশ্য।ে রাজস্বও বশেি পাচ্ছনে। এরপরও কউে সন্ডিকিটে কংিবা দুনীর্তির অভযিােগ করলে তাে কছিু করার নইে। একাধকি ব্যবসায়ী সমঝােতার ভত্তিতিে বভিন্নি টন্ডোরে স্বাভাবকিভাবইে অংশ ননে বলে জানান তনি।ি ১৫ হাটরে ইজারা চূড়ান্ত ডএিনসসিরি চূড়ান্ত হওয়া পশুর হাটগুলাে হলােÑ উত্তরা ১৫নং সক্টেররে ২নং ব্রজিরে পশ্চমিে গােলচত্বর পর্যন্ত সড়করে উভয় পাশরে ফাঁকা জায়গা, খলিক্ষতে-বনরূপা আবাসকি প্রকল্পরে খালি জায়গা, ভাটারা (সাঈদনগর) পশুর হাট, মােহাম্মদপুর বুদ্ধজিীবী সড়ক সংলগ্ন (বছলিা) পুলশি লাইনরে খালি জায়গা, মরিপুর সকেশন-২ এর (ইস্টার্ন হাউজংি) খালি জায়গা, মরিপুর ডওিএইচএসরে উত্তর পাশরে সতেু প্রােপাটর্ িও সংলগ্ন খালি জায়গা, তজেগাঁও পলটিকেনকি মাঠ ও কুড়লি ৩০০ ফটিরে খালি জায়গা। ডএিসসসিি এলাকার চূড়ান্ত হওয়া পশুর হাটগুলাে হলাে মরোদয়িা বাজার সংলগ্ন খালি জায়গা, জগিাতলা হাজারীবাগ মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা, রহমতগঞ্জ খলোর মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা, পােস্তগােলার শ্মশানঘাট সংলগ্ন খালি জায়গা, শ্যামপুর বালুর মাঠ সংলগ্ন খালি জায়গা, কামরাঙ্গীরচর ও শাজাহানপুররে খালি জায়গা।