গত ১৩ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বাল্য বিবাহে রাজি না হওয়ায় অমানবিক নির্যাতনের শিকার হলেন মেধাবী ছাএী ছামিয়া”।ছামিয়ার সুধু একটাই কথা মা আমি পডতে চাই ;বাবা আমি পডতে চাই! ইতিমধ্যে তাকে গৃহ বন্ধি করে ও রাখা হয়েছে। এই কাকুতি আর মিনতি যেন আকাশ বাতাশ ভারি করে দিচ্ছে ওছমানিয়া উচ্ছ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণী পডুয়া মেধাবী ছাএী ছামিয়ার নিজ গ্রাম। তার একটাই কথা আমার বিয়ার বয়স হয়নি;আমি অনেক বড হতে চাই।আমাকে মেরে পেললে ও আমি এই বিয়াতে রাজি হবো না।তার এমন দৃঢটা আর অটলতা সহ্য করতে পারেন্নি তার হিংস্র ও লোভী মা-বাবা। প্রায়শই তার মা বাবা বাহারাইন প্রবাশী খুরশিদ আলম(৪০) এর সাথে বিয়াতে রাজি করানোর জন্য অমানবিক ভাবে অত্যাচার ও নির্যাতনের স্টীম রোলার চালিয়ে আসছেন। তার কান্নার আওয়াজ শুনে পাশের বাডীর লোকজন আসলে তার বাবা মা বলে আমাদের মেয়ে কে আমরা মারলে কার কি;শুধু তাই বলে ক্ষান্ত হন না ;অশালীন ভাষায় গালি গালাজ আর মারার জন্য তেডে আসে। ঘটনা টি ঘটেছে –
ফেনী জেলার সোনাগাজী থানার অন্তগত ২নং বগাদানা ইউনিয়নের আডকাইম গ্রামের ইসমাঈল পাটোয়ারী বাডীতে।মা-বাবার একমাত্র মেয়ে ছামিয়ার উপর চলতেছে প্রতি নিয়ত অমানবিক নির্যাতন। মা-বাবাই হচ্ছেন পৃথিবীর সব চেয়ে পরম আপন জন ও ভালোবাসার শেষ ঠিকানা । কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস। ছামিয়ার বেলায় ঘটেছে তার উল্টো টা । মা-বাবার লোভ লালসার শিকার হলো এই ছোট্ট মেয়ে ছামিয়া। ছেলে বিদেশ থাকে বলে তাদের বিদেশ থেকে কাডি কাডি সোনা, ঘয়না পাঠাবে শ্বশুর শাশডীর জন্য, তাই তারা এই লোভে পড়ে বাচ্চা মেয়েটির বিয়ে দেয়ার জন্য মরিয়া হয়ে পডেছে।তাই আমি ঐই খান কার স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আর্কষন করছি। গত বেশ কয়েক দিন ধরে ১২ বছরের শিশু কন্যা ছামিয়া আক্তার কে জোর পূর্বক রাজি করানোর জন্য তাদের এই অমানবিক নির্যাতনের শিকার হতে হচ্ছে প্রতি নিয়ত। তাই স্থানীয় প্রশাসের যথা শীর্ঘরই দূত পদক্ষেপ নেয়ার জোর দাবী জানাচ্ছি।।।