সংগীতশিল্পী, অভিনেত্রী, প্রযোজক- এমন নানা পরিচয় রয়েছে রিহানার। যদিও সংগীতশিল্পী হিসেবেই সর্বাধিক সফলতা ও জনপ্রিয়তা পেয়েছেন তিনি। এবার নতুন আরো একটি পরিচয়ে পরিচিতি হতে যাচ্ছেন তিনি। বারবাডোজ সরকার তাকে শুভেচ্ছাদূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। দ্বীপ রাষ্ট্রটিতে শিক্ষা, পর্যটন ও বিনিয়োগে উদ্বুদ্ধ করতে কাজ করবেন তিনি। বারবাডোজের প্রধানমন্ত্রী মিয়া আমর মোটলি বলেছেন, এ দায়িত্বের জন্য রিহানাই সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত। এ দেশের জন্য রিহানার গভীর ভালোবাসা আছে। স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজে এর প্রতিফলন আমরা দেখতে পেয়েছি।বিশেষ করে স্বাস্থ্য ও শিক্ষাখাতে। বার্বাডোজের জন্য যেভাবে তিনি কাজ করে চলেছেন তাতে আমরা তার দেশপ্রেমের প্রমাণ পেয়েছি। এ প্রসঙ্গে রিহানা বলেছেন, নিজ দেশে এমন সম্মানজনক উপাধি পেয়ে আমি গর্বিত। এ দায়িত্ব গ্রহণের জন্য আমি প্রস্তুত এবং এ নিয়ে আমি আবেগাপ্লুত।