১৯৬১ সালে ছাত্র রাজনীতি শুরু করেন ড্যাসিং হিরো সোহেল রানা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইকবাল হলে থাকা কালে স্বাধীনতা অন্দোলনের সঙ্গেও যুক্ত হন এই তারকা। আসছে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করছেন তিনি। বরিশাল-১ আসনে মহাজোটের পক্ষে অংশগ্রহণের জন্য জাতীয় পার্টি (এরশাদ) থেকে মনোনীত হয়েছেন। চলচ্চিত্রের মিয়া ভাই খ্যাত অভিনেতা ফারুকও আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে দীর্ঘদিন জড়িত আছেন। প্রথমাবরের মতো এবার নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করছেন। তিনি প্রার্থী হয়েছেন ঢাকা-১৭ (গুলশান-বনানী, ক্যান্টনমেন্ট-ভাষানটেক) আসন থেকে। নাট্যভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর আওয়ামী লীগের হয়ে নীলফামারী-২ আসন থেকে ২০০১, ২০০৮ ও ২০১৪ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন ।২০০৮ ও ২০১৪ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন ।
একই আসন থেকে এবারো নির্বাচন করছেন তিনি। আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে আরো জড়িত আছেন অভিনেত্রী তারানা হালিম। মানিকগঞ্জ-২ আসন থেকে আওয়ামী লীগের হয়ে নির্বাচনে লড়ছেন সংগীতশিল্পী মমতাজ বেগম। আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে আরো জড়িত আছেন অভিনেত্রী কবরী, রোকেয়া প্রাচী, শমী কায়সার, নায়ক শাকিল খান ও জ্যোতিকা জ্যোতি। দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি। এই দলটির সঙ্গে দীর্ঘদিন থেকে জড়িত আছেন বরেণ্য সাংস্কৃতিকব্যক্তিত্ব গাজী মাজহারুল আনোয়ার। সংগীতশিল্পী মনির খান ও বেবি নাজনীন সংগীতের পাশাপাশি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের হয়ে দীর্ঘদিন রাজনীতি করছেন। তবে রোববার মনির খান আর রাজনীতি করবেন না বলে জানান। সংগীতশিল্পী কনকচাঁপাও জড়িত আছেন বিএনপির সঙ্গে। সিরাজগঞ্জ-১ থেকে এই সংগীতশিল্পী নির্বাচন করছেন এবার। বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে আরো জড়িত আছেন চলচ্চিত্র অভিনেতা উজ্জল, হেলাল খান, বাবুল আহমেদ, অভিনেত্রী রিনা খান ও শায়লা।