মোঃজিয়াউর রহমান খান সোহেল – বাংলাদেশ ওয়েল ফেয়ার এন্ড কালচারাল এসোসিয়েশন গরিঝিয়া ইতালি ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলা স্কুল মনফালকনে – এর ছাত্র -ছাত্রীদের নিয়ে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন। প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণী ও বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ওয়েল ফেয়ার এন্ড কালচারাল এসোসিয়েশন এর সভাপতি নুরুল আমিন খন্দকার ও অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বাংলাদেশ ওয়েল ফেয়ার এন্ড কালচারাল এসোসিয়েশন এর সাধারন সম্পাদক মোঃজিয়াউর রহমান খান সোহেল অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কমিউনিটি সেবক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ফরিদুর রহমান আনিস রফিকুল ইসলাম মোস্তাক মাজহারুল ইসলাম আরো উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী আব্দুল ওয়াহাব পাঠান বাংলাদেশ ওয়েল ফেয়ার এন্ড কালচারাল এসোসিয়েশন এর সহ সভাপতি ফরিদ খান সাখাওয়াত হোসেন উপদেষ্টা এইচ এম কবির ও মাঈন উদ্দিন। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন বাংলাদেশ ওয়েল ফেয়ার এন্ড কালচারাল এসোসিয়েশন এর কোষাদক্ষ্য আরিফুজ্জামান ও আব্দুল আজিজ। অতিথিরা মহান বিজয় দিবসের উপর প্রবাসে বেড়ে উঠা কোমল সোনামনিদের উদ্দেশ্যে তাৎপর্য পূর্ণ বক্তব্য রাখেন। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে ফরিদুর রহমান আনিস বলেন ভবিষ্যতে এধরনের অনুষ্ঠান আরো বড় পরিসরে আয়োজন করা খেলাধুলা সাংস্কৃতিক চর্চা বৃদ্ধি করার অনুরোধ করন এবং স্কুলের যে কোন বিষয়ে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।রফিকুল ইসলাম মোস্তাক বলেন স্কুল পরিচালনা পর্ষদ ও শিক্ষক মন্ডলির অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল আজ প্রবাসে শিশুরা বাংলা পড়তে লিখতে বলতে পারছে। প্রতিযোগিদের চিত্রাঙ্কন বিষয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা সাজিয়া আইরিন বলেন বাচ্চারা অনেক ভালো মানের ও সুন্দর চিত্রাঙ্কন করেছেন যার মধ্য থেকে বিজয়ী নির্বাচন করা কঠিন হয়ে পড়ে।অনুষ্ঠানের সভাপতি সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন আপনার সহযোগিতা ও আশ্বাস আমাদের কার্যক্রমের পরিধি কে বিস্তৃতি করতে অনুপ্রাণিত করবে তিনি আরও স্বরন করিয়ে দেন এটি একটি ফ্রী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাচ্চারা বিনামূল্যে পাঠ গ্রহন করেন এবং শিক্ষকরা বিনা পারিশ্রমিকে পাঠদান করেন।সাধারন সম্পাদক তার বক্তব্যে শ্রদ্ধাভরে স্বরন করেন স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা জহিরুল ইসলামের কথা যার অক্লান্ত পরিশ্রমে প্রতিষ্ঠিত স্কুলটি আজ ২য় শিক্ষাবর্ষ সমাপ্তির পথে। প্রতিযোগিতা সম্পর্কে অভিবাবকরা অনেক সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং আরো বলেন এধরনের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এ দেশে জন্ম নেয়া বাচ্চরা শিকড় সম্পর্কে আরো জানতে ও শিখতে পারবে।