‘ভানুমতির খেল’ ধারাবাহিকের একটি দৃশ্যে বাবার (রুবেল দাস) কোলে ভেলকি (তানিশা গঙ্গোপাধ্যায়)বেশ জমে উঠেছে ‘ভানুমতির খেল’। জি বাংলা যাঁরা দেখেন, তাঁরা নিশ্চয়ই এখন বেশ আগ্রহ দেখছেন ধারাবাহিকটি। গল্পটা এখন তুঙ্গে, ভানুর মেয়ে ভেলকি খুঁজে পেয়েছে তার মাকে। ভানু ফিরে পেয়েছে তার সংসার। যদিও স্মরণশক্তি ফেরেনি ভানুর।
অবস্থা যখন এই, তখন শোনা গেল দুঃসংবাদটি। খুব শিগগিরই বন্ধ হচ্ছে ‘ভানুমতির খেল’। এখন যে পর্বগুলো দেখছেন তা ধারণকৃত। কলকাতার সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে ‘ভানুমতির খেল’ শুটিং বন্ধ হয়েছে। ধারণকৃত পর্বগুলো শেষ হলে আর দেখা যাবে না দুই বাংলার জনপ্রিয় এই ধারাবাহিকটি।
কেন বন্ধ হচ্ছে ‘ভানুমতির খেল’? কেউ কেউ বলছেন বকেয়া পাওনা বা এ রকম কোনো জটিল কারণে কি ধারাবাহিকটি বন্ধ হচ্ছে। নাম প্রকাশে ধারাবাহিকটির এক সদস্য জানান, এই ধারাবাহিকের জন্যও নির্মাণকর্মীদের পাওনা বকেয়া আছে। এই প্রোডাকশন হাউসের (সুব্রত রায় প্রোডাকশনস) অন্যান্য কিছু ধারাবাহিকের শুটিং কদিন বন্ধ ছিল বকেয়া পাওনার কারণেই।
‘ভানুমতির খেল’ ধারাবাহিকের একটি দৃশ্যে বাবার (রুবেল দাস) কোলে ভেলকি (তানিশা গঙ্গোপাধ্যায়)‘ভানুমতির খেল’ ধারাবাহিকের একটি দৃশ্যে বাবার (রুবেল দাস) কোলে ভেলকি (তানিশা গঙ্গোপাধ্যায়)বেশ জমে উঠেছে ‘ভানুমতির খেল’। জি বাংলা যাঁরা দেখেন, তাঁরা নিশ্চয়ই এখন বেশ আগ্রহ দেখছেন ধারাবাহিকটি। গল্পটা এখন তুঙ্গে, ভানুর মেয়ে ভেলকি খুঁজে পেয়েছে তার মাকে। ভানু ফিরে পেয়েছে তার সংসার। যদিও স্মরণশক্তি ফেরেনি ভানুর।
অবস্থা যখন এই, তখন শোনা গেল দুঃসংবাদটি। খুব শিগগিরই বন্ধ হচ্ছে ‘ভানুমতির খেল’। এখন যে পর্বগুলো দেখছেন তা ধারণকৃত। কলকাতার সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে ‘ভানুমতির খেল’ শুটিং বন্ধ হয়েছে। ধারণকৃত পর্বগুলো শেষ হলে আর দেখা যাবে না দুই বাংলার জনপ্রিয় এই ধারাবাহিকটি।
কেন বন্ধ হচ্ছে ‘ভানুমতির খেল’? কেউ কেউ বলছেন বকেয়া পাওনা বা এ রকম কোনো জটিল কারণে কি ধারাবাহিকটি বন্ধ হচ্ছে। নাম প্রকাশে ধারাবাহিকটির এক সদস্য জানান, এই ধারাবাহিকের জন্যও নির্মাণকর্মীদের পাওনা বকেয়া আছে। এই প্রোডাকশন হাউসের (সুব্রত রায় প্রোডাকশনস) অন্যান্য কিছু ধারাবাহিকের শুটিং কদিন বন্ধ ছিল বকেয়া পাওনার কারণেই।
তবে নাটকের অভিনেতা বলেন ভিন্ন কথা। নায়ক রুবেল দাস বলেন, ‘চ্যানেলের সিদ্ধান্তেই সিরিয়াল বন্ধ হয়েছে। আলাদা করে কোনো কারণ নেই। দুই বছরের কাছাকাছি সিরিয়ালটা চলেছে। ভালো টিআরপি থাকা সত্ত্বেও সিরিয়াল বন্ধ হলো। আমরা এই মুহূর্তে সব চ্যানেল প্রোগ্রাম মিলিয়েও টিআরপি রেটিং তালিকায় টপ সেভেনে রয়েছি। গল্পটা এখন পরিণত। সে কারণেই বন্ধ হয়েছে। অস্বাভাবিক কিছু কারণ নেই।’
‘ভানুমতির খেল’ ধারাবাহিকের একটি দৃশ্যে বাবার (রুবেল দাস) কোলে ভেলকি (তানিশা গঙ্গোপাধ্যায়)‘ভানুমতির খেল’ ধারাবাহিকের একটি দৃশ্যে বাবার (রুবেল দাস) কোলে ভেলকি (তানিশা গঙ্গোপাধ্যায়)বেশ জমে উঠেছে ‘ভানুমতির খেল’। জি বাংলা যাঁরা দেখেন, তাঁরা নিশ্চয়ই এখন বেশ আগ্রহ দেখছেন ধারাবাহিকটি। গল্পটা এখন তুঙ্গে, ভানুর মেয়ে ভেলকি খুঁজে পেয়েছে তার মাকে। ভানু ফিরে পেয়েছে তার সংসার। যদিও স্মরণশক্তি ফেরেনি ভানুর।
অবস্থা যখন এই, তখন শোনা গেল দুঃসংবাদটি। খুব শিগগিরই বন্ধ হচ্ছে ‘ভানুমতির খেল’। এখন যে পর্বগুলো দেখছেন তা ধারণকৃত। কলকাতার সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার সূত্রে জানা গেছে, ইতিমধ্যে ‘ভানুমতির খেল’ শুটিং বন্ধ হয়েছে। ধারণকৃত পর্বগুলো শেষ হলে আর দেখা যাবে না দুই বাংলার জনপ্রিয় এই ধারাবাহিকটি।
কেন বন্ধ হচ্ছে ‘ভানুমতির খেল’? কেউ কেউ বলছেন বকেয়া পাওনা বা এ রকম কোনো জটিল কারণে কি ধারাবাহিকটি বন্ধ হচ্ছে। নাম প্রকাশে ধারাবাহিকটির এক সদস্য জানান, এই ধারাবাহিকের জন্যও নির্মাণকর্মীদের পাওনা বকেয়া আছে। এই প্রোডাকশন হাউসের (সুব্রত রায় প্রোডাকশনস) অন্যান্য কিছু ধারাবাহিকের শুটিং কদিন বন্ধ ছিল বকেয়া পাওনার কারণেই।
তবে নাটকের অভিনেতা বলেন ভিন্ন কথা। নায়ক রুবেল দাস বলেন, ‘চ্যানেলের সিদ্ধান্তেই সিরিয়াল বন্ধ হয়েছে। আলাদা করে কোনো কারণ নেই। দুই বছরের কাছাকাছি সিরিয়ালটা চলেছে। ভালো টিআরপি থাকা সত্ত্বেও সিরিয়াল বন্ধ হলো। আমরা এই মুহূর্তে সব চ্যানেল প্রোগ্রাম মিলিয়েও টিআরপি রেটিং তালিকায় টপ সেভেনে রয়েছি। গল্পটা এখন পরিণত। সে কারণেই বন্ধ হয়েছে। অস্বাভাবিক কিছু কারণ নেই।’
শ্রেয়সী রায় মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেনশ্রেয়সী রায় মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেননাটক বন্ধ হচ্ছে, তাই মন খারাপ পরিচালক এবং কেন্দ্রীয় চরিত্রে রূপদানকারী ভানুর। ধারাবাহিকের নায়িকা ভানুমতিখ্যাত শ্রেয়সী রায়। বললেন, কর্তৃপক্ষের হয়তো মনে হয়েছে গল্প শেষ হয়ে গেছে। তাই বন্ধ করে দিয়েছে। পরিচালক অয়ন সেনগুপ্ত বলেন, ‘একটা ধারাবাহিক শুরু হওয়া মানে একদিন না একদিন শেষ হবেই। প্রথম যেদিন “ভানুমতির খেল” বন্ধ হয়ে যাওয়ার খবর আমার কাছে আসে, খুব মন খারাপ হয়েছিল। সব থেকে বেশি মিস করব ছোট্ট ভেলকিকে (তানিশা গঙ্গোপাধ্যায়)। ও আমার নাম দেয় গরিলা সেনগুপ্ত। যে নামে আমাকে আর প্রতিদিন কেউ ডাকবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘পরস্পরকে ভালো বুঝতে পারতাম বলেই ভানুমতির টিম ওয়ার্ক ভালো হয়েছে, দর্শক পছন্দ করেছেন।’
জি বাংলার ধারাবাহিক ভানুমতির খেল মূলত একজন নারী জাদুশিল্পীকে কেন্দ্র করে নির্মিত। নাটকের গল্পে দেখা যায়, ম্যাজিশিয়ান ভানু শৈশব থেকেই নানা ধরনের জাদু জানত কিন্তু তার মা এসবের বিরুদ্ধে ছিল। কিন্তু ভানু তার জাদু দিয়ে সমস্যায় পড়া মানুষকে সাহায্য করত, তার জাদু দিয়ে খুশি আনত সবার মুখে।