লর্ডসে ফাইনাল নিজেদের করে নিলো স্বাগতিক ইংল্যান্ড। আগে ব্যাট করে ২৪১ রান করে নিউজিল্যান্ড। এরপর জবাবে ইংল্যান্ডও করে ২৪১। খেলা গড়লো সুপার ওভারে।
সুপার ওভারে ইংল্যান্ড করলো ১৫ রান। আবার সেই নিউজিল্যান্ড জবাবে করলো ১৫ রান। অর্থ্যাৎ ফের টাই।
সুপার ওভারের নিয়ম অনুযায়ী, যদি এ ৬ বলেও ম্যাচের ফলাফল না হয়, তা হলে যে দল বেশি বাউন্ডারি মেরেছে, সেই দলকেই জয়ী বলে ঘোষণা করা হয়। দু’দলের মারা বাউন্ডারির সংখ্যা দিয়েও যদি ম্যাচের নিষ্পত্তি না হলে দেখা হবে সুপার ওভারের শেষ বলে কোন দল কত রান করেছে।
যে দল বেশি রান করেছে, নিয়ম অনুযায়ী সেই দলই জিতবে।
নিউজিল্যান্ডের ইনিংসে আসে ১৪টি চার ও ২টি ছক্কার মার। মোট বাউন্ডারি পায় ১৬টি। অন্যদিকে দ্বিতীয় ইনিংসে ২২টি চারের সঙ্গে ২টি ছয় মারে ইংল্যান্ড। যে কারণে চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড।