কুরবানির ঈদ সামনে রেখে গরু মোটা-তাজা করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন জয়পুরহাট ও হিলির ছোট-বড় খামারিরা। গত বছর ভারত থেকে গরু না আসায় ভালো দাম পেয়ে এবার বেড়েছে গরু খামারির সংখ্যা। ভারত থেকে অবৈধ পথে যদি গরু না আসে তাহলে এবারো ভালো দাম পাওয়ার আশা খামারিদের।
আর কিছু দিন পরেই মুসলিম সম্প্রদায়ের বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদ-উল-আজহা। উত্তরের জনপদ জয়পুরহাট ও হিলি উপজেলার সবুজ শ্যামল বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে তাই এখন দেখা মিলছে দেশি গরুর পাল। কুরবানির পশু লালন-পালনে ব্যস্ত এসব অঞ্চলের খামারিরা।
কোনও রকম ওষুধ বা ইনজেকশন ছাড়া সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ও দেশীয় পদ্ধতিতে ঘাস, খড়, আটা, গম, ভুষি খাওয়ানোর মাধ্যমে গরু মোটাতাজা করছেন তারা।
পুরুষ খামারিদের পাশাপাশি গরু পালন করে নিজেকে স্বাবলম্বী করতে কাজ করছেন নারী খামারিরাও।
খামারিদের প্রতিনিয়ত গরু পালনে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দেয়া হচ্ছে বলে জানান প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তারা।
সীমান্ত দিয়ে গরু আসা বন্ধে সংশ্লিষ্টদের তদারকির দাবি স্থানীয় খামারিদের।