তিনি জানান, জয়নাল হাজারী ভাই কিসের ভিত্তিতে বলছে এই হত্যাকান্ডের সাথে আমি জড়িত তা আমি বলতে পারিনা। র্যাব ঢাকা থেকে যাদের আটক করেছেন তাদের মধ্যে আবিদ, সৈকত ও অনিক যুবদল কর্মী। তাদের সাথে আমাদের কোন সম্পৃক্ততা নেই।
জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সম্পাদক জাহাঙ্গির আদেল, ফেনী পৌর কাউন্সিল ও ৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল্লাহিল মোহাম্মদ শিবলু এবং ফুলগাজী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সম্পাদক জাহিদ চৌধুরীসহ র্যাব ও পুলিশের কাছে আটককৃত বাকী ১২ যুবকতো আপনার দলের কর্মী তাদের সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কি? এই প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান কেউ যদি কোন অন্যায় করে থাকে সে ব্যাপারে আমিতো দায়ী নয়। তারা হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত কিনা তাও আমি জানিনা। আমি আবারও বলছি হত্যাকারীরা যতই শক্তিশালী হোক, যতই ক্ষমাশীল হোক যে পদের অধিকারীই হোক, তাকে আইনের আওতায় এনে বিচার করতে হবে। অপরাধীর কোন দল নেই। অপরাধী অপরাধই। খুনি খুনিই।
চেয়ারম্যান একরাম হত্যাকান্ডের সাথে নিজের সম্পৃক্ততার কথা আবারও অস্বীকার করে তিনি বলেন ঢাকার সাংবাদিকরা এখনও আগের ট্রেনে আছেন। ফেনীর সাংবাদিকরা জানেন আমি কোন অন্যায় করতে পারিনা এবং কখনও অন্যায়কে প্রশ্রয়ও দিইনা।