১৯ দলীয় জোটের অন্যতম শীর্ষ নেতা ও খেলাফত মজলিসের আমীর সাবেক মন্ত্রী অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক বলেছেন, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতার ইন্ধনে বিহারী ক্যাম্পে আগুনে পুড়িয়ে নারী-শিশুসহ একই পরিবারের নয় জন মানুষকে হত্যার ঘটনা ফ্যাসীবাদী আওয়ামী-বাকশালী বর্বরতার এক জঘন্য উদাহরণ। এ বিভৎস হত্যাকান্ডের জন্যে দায়ী ব্যক্তিদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। এ জন্যে অবিলম্বে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করতে হবে। নিরাপরাধ বনিআদম হত্যাকারী ঘাতকদের বাঁচাতে চেষ্টা করলে সরকারকে কঠিন পরিণতি ভোগ করতে হবে। খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
মঙ্গলবার বিকালে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অধ্যক্ষ মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাকের সভাপতিত্বে ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. আহমদ আবদুল কাদেরের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের নায়েবে আমীর মাওলানা সৈয়দ মজিবুর রহমান, যুগ্মমহাসচিব মাওলানা শফিক উদ্দিন, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসাইন, অধ্যাপক এমকে জামান, শেখ গোলাম আসগর, সাংগঠনিক ও বায়তুলমাল সম্পাদক মুহাম্মদ মুনতাসির আলী, মুক্তিযোদ্ধা শফিউল আলম, অধ্যাপক আবদুল হালিম, মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী, মাওলানা নোমান মাজহারী, অধ্যাপক মো: আবদুল জলিল, ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, আলহাজ্ব আবু সালেহীন, আমিনুর রহমান ফিরোজ, অ্যাডভোকেট মো: মিজানুর রহমান প্রমুখ।
মাওলানা ইসহাক বলেন, মিরপুরের কালশীর বিহারী ক্যাম্পের সংঘর্ষের ঘটনায় যাদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করা হলো, যারা জুলুমের শিকার আবার তাদেরকেই গ্রেফতার করা হয়েছে যা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।