ব্রাজিলে ২৮ জুন শুরু হচ্ছে বিশ্বকাপ ফুটবলের নকআউট পর্ব। এদিনই বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল উদ্যোগে প্রকাশ হলো তিশমার কণ্ঠে ‘লা লা লা’ (বাংলাদেশ সংস্করণ)।
২৮ জুন রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মিউজিক ভিডিওটি প্রকাশ হয়েছে। এরই মধ্যে ইউটিউবে তিশমার গাওয়া গান ও এর ভিডিও দারুণ সাড়া ফেলেছে।
ফেসবুকে পেজে একাধিক দর্শক বলেন, ‘চমৎকার গান। ধন্যবাদ তিশমা।’ আরেকজনের মন্তব্য, ‘সেই রকম লাগলো, ধন্যবাদ তিশমাকে। এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে একজন বললেন, ‘ধন্যবাদ বাংলাদেশ সাবাস।’
অন্যরা গানটির প্রশংসা করতে গিয়ে বিশেষণ যোগ করে বলেছেন, ‘সুপার’, ‘খুবই সুন্দর’, ‘অসাধারণ’, ‘জটিল’, ‘ফাটাফাটি’, ‘জোস’, ‘ফ্যান্টাস্টিক’, ‘মার্ভেলাস’, ‘দারুণ গান’ ইত্যাদি।
বাংলায় ‘লা লা লা’ গানটি নির্মাণের উদ্যোগ প্রসঙ্গে প্রধান সম্পাদক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ব্রাজিল বিশ্বকাপের শুরু থেকেই শাকিরার গাওয়া ‘লা লা লা’ গানটি চারদিকে বাজতে শুনেছি। আমাদের মনে হয়েছে, গানটি যদি বাংলায় রূপান্তর করা যায় তাহলে বাঙালিদের কাছে এর প্রতি আকর্ষণ দ্বিগুণ বেড়ে যাবে। তিশমার সহযোগিতায় গানটি তৈরির কাজটা সম্পন্ন করতে পেরেছি। এজন্য তাকে ধন্যবাদ। মিউজিক ভিডিও নির্মাণে যারা কাজ করেছেন তাদেরও ধন্যবাদ। বাংলায় গানটি সবার কাছে উপভোগ্য হচ্ছে, এজন্য পরিবার গর্বিত।’
ফেসবুক ও ইউটিউবে তিশমার গাওয়া ‘লা লা লা’ গানের প্রতি অভূতপূর্ব সাড়া প্রসঙ্গে , ‘শুরু থেকেই আমরা আশাবাদী ছিলাম। আমাদের ধারণাই সত্যি হয়েছে। সব বয়সী দর্শক গানটি ও এর ভিডিও লুফে নিয়েছে। আমাদের আশা, দেশের প্রত্যেক মোবাইল ফোন সেটে গানটি জায়গা করে নেবে অল্প সময়ে।’