এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আগস্টের মধ্যে কারখানায় ২০০ পরিদর্শক নিয়োগ করার কথা থাকলেও আইনি জটিলতার কারণে তা সম্ভব হয়নি। তবে আশা করছি, আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যেই পরিদর্শক নিয়োগ সম্ভব হবে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে জিএসপি সুবিধা ফিরে পাওয়ার বিষয়ে তোফায়েল আহমেদ বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে এখন জিএসপি বলতে কোন বিষয় নেই। কংগ্রেস যদি বিষয়টি নবায়ন করে তাহলে সেটা ভিন্ন কথা। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের রপ্তানি শিল্পের ৮০ ভাগ স্থান দখল করে আছে তৈরি পোশাক খাত। গত অর্থবছর মোট রপ্তানি ছিল ৩০.১৯ বিলিয়ন ডলার, এর মধ্যে তৈরী পোশাক রপ্তানির পরিমাণ ছিল ২৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি বছরে লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। মন্ত্রী বলেন, আগামী দিনগুলোতে তৈরী পোশাক রপ্তানির বড় বাজার হবে জাপান। চলতি বছর জাপানের বাজারে ১ বিলিয়ন ডলালের তৈরী পোশাক রপ্তানি করা সম্ভব হবে। জাপান বাংলাদেশকে ইতিমধ্যে ডিউটি ফ্রি সুবিধা দিয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের তৈরী পোশাক রপ্তানি বেড়েই চলছে।