আরিফ উদ্দিন, গাইবান্ধা থেকেঃ সাদুল্যাপুর উপজেলায় বাল্য বিয়ের হাত থেকে রা পেয়েছে নাজমা আখতার নামে এক স্কুলছাত্রী। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হোসেন সরকার বুধবার রাতে এ বিয়ে বন্ধ করে দেন। এতে বাল্য বিয়ের কবল থেকে রক্ষা পায়। মহিষবান্দি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী ও রসুলপুর ইউনিয়নের মহিষবান্দি গ্রামের নজরুল ইসলাম রাখুর মেয়ে নাজমা আখতার। জানা গেছে, নাজমার সঙ্গে মহিষবান্দি হাফিজিয়া খানার হাফেজ নুরুন্নবী মিয়ার সঙ্গে বুধবার রাতে বিয়ের আয়োজন করা হয়। তার বাড়ি কুড়িগ্রাম জেলার ভুরঙ্গামারী উপজেলায়। ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হোসেন জানান, নাজমাকে বিয়ে দেয়ার জন্য ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জন্ম নিবন্ধন না নিয়ে একটি ভূয়া জন্মনিবন্ধনে মেয়ের বয়স বাড়িয়ে বিয়ে দেয়ার অচেষ্টা চালান।