ছয ঋতুতে সাজানো বাংলাদেশে বসন্ত ঋতু রাজ।কিন্ত শীতকাল জনমনে অধীক মহত্যপর্ন। বিশ্বের অনেক দেশে শীত কাল থাকলেও এদেশে তা সময় সাপেক্ষে কিছু সময় মাত্র।গ্রাম গঞ্জের ঐতিহ্য নতুন ধানে নতুন পিঠাতে অতিথি আপ্যায়ন।কিন্ত বর্তমান সময়ে শহর কেন্দিক ব্যাবসায়িক ভাবে পিঠা বিক্রয়ের জন্য ফুটপাতে ছোট খাট দোকান গড়ে উঠে।
ধনী গরিব নির্বিশেষে ভিড় জমায় শীতের পিঠার সাধ নিতে। সকলে মিলে যেন এই ঋতুকে শুভেচ্ছা ঞ্জাপন করছে। পরুষ মহিলা এক সঙ্গে পিঠা তৈরিতে মেত উঠে।তবে পিঠার মধ্যে ভাপা পিঠা যেন শিতের মালা গাথে।প্রকৃতির মহিমায় খেজুরের রস থেকে তৈরি হয় গুড়, আর থেকে তৈরি হয় গুড়ের পায়েশ,রস চিতাই.ভাপা,কুলি সহ বিভিন্ন রকমের পিঠা। রসের মৈ মৈ গন্ধে উঠে পারা মহল্লা।অন্যদিকে কাক ডাকা ভেরে কৃষক বাড়ি থেকে রিয়ে পড়ে খেজুরের রস সংগ্রহে আর তারি সাথে আর অনান্দ যোগায় দোয়েল, শালিক, কোকিল, শ্যামা ও অন্যান্য পাখি।এই পাখিরা প্রকৃতির কাছ থেকে প্রশিক্ষন নিয়েছে খেজুর গাছের রস খুব সু-সাধু এবং বছরে এক বার তারা এই রসের সাধ নিতে পারবে তাই তারা অধীর হয়ে বসে থাকে খেজুরের রস পান করার জন্য।প্রকৃতির এই দৃশ্য গুলি মানব মন কে নিস্পাপ করে তুলে।আর দেশের আর্থিক ভাবে সহয়েতা করে অনেকাংশে।বিদেশে গুড় রপ্তানি করে বৈদেশিক অর্থ উপার্জন করে দেশ ও জাতির কল্যানে যথাযথ ভুমিকা রাখে।প্রত্যেক বছর এ শীত কে কেন্দ্র করে পিঠা মেলা. পিঠা প্রতিযোগিতা ও নিত্য নতুন পিঠা তৈরির কথাপোকোথন হয়।এই শতি কে প্রত্যেকের মনে জানার প্রসঙ্গে স্কুল পর্যায়ে পাঠ দান ও দেয়া হয়। অধকি গ্রীস্মে ক্লান্ত হয়ে শীতের ছোয়ায় আনান্দ।