রা হলো- রোকনুদ্দিন (২২) ও মো. শুক্কুর (২২)। তাদের কাছ থেকে ছিনতাই করা দুটি মোবাইল ফোনও উদ্ধার করা হয়।
এদের মধ্যে রোকনুদ্দিন চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ও শুক্কুর লক্ষীপুর সদরের স্থায়ী বাসিন্দা। তারা নগরীর চকবাজার এলাকায় বসবাস করে।
বাকলিয়া থানার ওসি মো. মহসিন জানান, ছিনতাইয়ের শিকার দুই শিক্ষার্থীর সহযোগিতায় রোববার বাকলিয়ার নীলমহল বালুর মাঠ এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
এই চক্রের অন্য দুই সদস্য আরজু ও সম্রাটকে গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান চলছে।
তিনি বলেন, ‘সিটিজি অনলাইন বেচাকেনা’ নামের ফেসবুক পেজে একটি স্যামসাং গ্যালাক্সি এস-২ মোবাইল ফোন বিক্রির বিজ্ঞাপন দেয় আরজু।
“সেখানে দেওয়া ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে মোবাইল কিনতে শনিবার রাতে দিদার মার্কেট এলাকায় যায় মহসীন কলেজের দুই শিক্ষার্থী আমিনুল ইসলাম ও আরমান হোসেন। মোবাইল বাসায় আছে জানিয়ে তাদের নীলমহল বালুর মাঠ এলাকায় নিয়ে যায় ছিনতাইকারী চক্র।”
ওই এলাকায় পৌঁছালে ছোরার ভয় দেখিয়ে আমিনুলের কাছে থাকা দুটি মোবাইল সেট ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। রোববার সকালে বন্ধুদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে রোকনুদ্দিন ও শুক্কুরকে দেখতে পায় ছিনতাইয়ের শিকার ওই দুই শিক্ষার্থী।
পরে স্থানীয় জনগণের সহায়তায় পুলিশ দুই ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করে।
ওসি মহসিন বলেন, ছিনতাইকারী চক্রের সদস্য আরজু ফেইসবুকের বিভিন্ন পেইজে এরকম বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতো। মোবাইল কিনতে এলে নানা কৌশলে ক্রেতার মোবাইল ছিনিয়ে নেয়া হত।
“এছাড়াও চক্রটি রাতের আঁধারে ধারালো অস্ত্রের মুখে নীল মহল বালুর মাঠ ও ইছাইক্যার পুল এলাকায় আরও প্রায় অর্ধ শতাধিক ছিনতাই করেছে বলে স্বীকার করেছে।”
এ ঘটনায় ছিনতাইকারী চক্রের চার সদস্যের বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়ে
ashiqur rahman