বরগুনা জেলা প্রতিনিধিঃ বরগুনায় তিন কণ্যা লোড আন লোড ড্রেজিং বোর্ডটি উপরের নির্দেশে মাসুদ ফিটারের সর্বস্য কেরে নিল উগ্রপন্থি জলদস্যুরা মাসুদ ফিটার খোকা জানায়, ছাত্র জীবনে মা হারিয়ে লেখা পরা থেকে বঞ্চিত হয়ে বেচে থাকার তাগিদে কর্ম মূখি জিবন সংগ্রামে জাপিয়ে পরেন মাসুদ ফিটার ৫ ভাই বোনের মধ্যে তিনি বড় ছেলে তার মাই ছিল সংসারের চাবি কাঠি মারা যাওয়ার পরে সব চেয়ে অসহায় হয়ে পরলেন তিনি। ছোট ভাই বোনদের অন্যান্য স্বজনরা নিলেও তাকে নিল না কেউ বাবা ছিল সংসার পরিচালনায় দেউলিয়া কর্মমূখী হয়ে জীবন সংগ্রামে নেমে পারার কথাই ছিল সভাইর মুখে কর্মনিয় ভাবতে ভাবতে মানসম্মত কর্মক্ষেত্র তৈরির লক্ষে কারিগরি শিক্ষাকে প্রধান্য দিয়ে প্রথমেই ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসবে যোগদান করলেন তিনি। ব্যথা/আগাদ খেয়ে/না খেয়ে শৎ কষ্টের বিনিময়ে কাজ শেখার প্রতিজ্ঞাই ছিল তার মনে প্রানে। দীওে দীরে কাজ শিক্ষে কর্মপরিচালনার মধ্য দিয়ে তিনি হলেন নামি দামি বরগুনা শহরের একজন ওয়ার্কসব মেকানিক্যাল ফোরম্যান মায়াশিল ব্যক্ত্যিত্ব ও দক্ষ কারিগরি নিয়ে এলাকার অনেক যুবকেই প্রশিক্ষন ও কারিগরি শিক্ষা দিয়ে সার্বিক হিসেবে অনেককে আলোর পথ দড়িয়ে দিলেন এই নিবেদিত প্রান। কিছু টাকা পয়সার মালিক হলেন তিনি, অসহায় মানুষের কল্যান ছিল তার মূল লক্ষ। ভাবতে শুরু উপকুলীয় ভাসমান দরিদ্র মানুষের বথ। কল্যাণ ও কর্ম সংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠা করলেন। একটি সেচ্ছা সেবি সংগঠন “দোলা ” প্রতিষ্ঠানটির আনু সংগাঠনিক রূপাপাদিত নিলেন নিবন্দন ও নং ১৮৫/২০১ প্রতিষ্ঠান টিতে জমি দিলেন তার পিতা হারুন শিকদার কর্যক্রম মোটামুটি ভালভাবেই পরিচালনা হলেও কিন্ত্র অত্র এলাকার মহজ্ঞানি সুদি ব্যবসাহিরা যেন মাসুদ শিকদারের প্রতিপক্ষ হয়ে গেলেন নিযে কোন লাঠিয়াল সর্দার না হওয়ার কারণে ও রাখালি মানুষের বিরোদিতা ও অদিকার বঞ্চিত মানুষকে সহায়তা করায় উপকুলিয় প্রবাব সালি সুদি ব্যবসাহি উগ্রপন্থী রাক্ষশি মানুষরা তার বিরুদ্দে নানা কিছু সরজন্ত্র ও করে দেওলিয়া করার চেষ্টায় লিপ্ত হয়। এমন কি জিবন নাশের ও হুমকী দেয়। উপকুল অনচলের সাধারণ মানুষরা প্রভাবশালি রাক্ষশি মানুষদের বিরুদ্দে মুখ খোলার ও সাহস পায় না। এমত অবস্থায় রাক্ষশি মানুষের কাল থাবার হাত থেকে রেহাই পেতে লাখ লাখ টাকা মানুষের থাকা সত্তেও সংগঠনের কার্যক্রম স্থগিত কওে দোলা এন্টার প্রাইজ এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং নামের গ্র্যশ ও ওয়ার্কশব এর ব্যবসা নিয়ে পুরানো দারায় ফিরে গিয়ে ঢাকার বাড্ডা ব্যরাইত এলাকার ২০০৩ থেকে ২০১৩ ইং সালে পর্যন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করেণ। কর্মসূত্রে দুই ভাই যাহাজের মালিক মোক্তার হোসেনের সাথে পরিচয় ও গনিত সম্পর্ক হয়। তাহার বড় ছেলেটা ম্যন্টেল হওয়ার কারণে আমার আচার আচরণের সুষ্ঠ হয়ে আমাকে ধর্ম্য ছেলে বলিয়া সবাদর করেন। এবং অনুনয় বিনয় করে আমার কাছ থেকে সার্থ হাসিলের কলায় অনর সর্বস্বেও দুই ভাই নামক জাহাজ খানা খোব এব খন্দকার নামে ডুবিয়ে যায় এবং ডাঙ্গারিতে। বিক্রি করিয়া দেয়। এবং আমার কাছে টাকা পয়সা আছে তা জানিয়া এবং সমাই রোজ গরের ভাব দেখিয়ে একটি জাহাজ কেনানোর উৎসাহ ও অনু প্রেরনা যোগায় সর্বশেষ ২০১০ সেেল দোলা এন্টার প্রাইজ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এর পরিচালনা ও কারিগরি সহ যোগিতার নারায়নগঞ্জের সোনার ভার ভগইয়্আর্ড মোতালেব কন্টাকটারের মাধ্যমে তিন কণ্যা কোডে দোলা ড্রেজিং প্রকল্প স্থাপন করেণ। ৫/১০ পয়সা ঘনফুট কমিসনে পরিচালনা আস্যাস দিয়ে সহযোগি হন মোক্তার হোসেন প্রকল্পটি সয়ন সম্পূর্ন না হতেই তার কবা অসুস্থ হয়ে পরেন। প্রকল্পটি ব্যরাইদ নামক বাজার নদির ঘাটে লঙ্গর করিয়া রাখেন। বাবার অসুস্থতার পিছনে অনেক আর্থিক গচ্ছ দিয়েও আর বাচাতে পারলেন না অবশেষে কবাও মারা গেলেন ছাত্র জিবনে মাকে হারিয়ে যৌবনে বাবাকে হারিয়ে। অসহায় এতিম ও রিুৎসাহিত হয়ে পরলেন মাসুদ সিকদার সুধু তাই নয় তার মায়ের ঘরে মা একা বাবার ঘরে বাবা একা তাদেরকে হারিয়ে তিনি পদ আদিকার বলেই এখন এতিমের ঘরের বিশ্ব এতিম হয়েছেন প্রায় ৩৫বছরে সংসার হয়নি তার আজও পৃথিবীতে কেউ যদি কাউকে উপকার করার কথা ভাবে তবে তিনিই পদ অদিকার বলে দাবি করেন। এই সুভাদে লঙ্গর করা বাখা ড্রেজারের প্রকল্পটির ড্রেজারের মালামাল কাঠ বডিতে নামাইয়া রাখিয়া সুধা বালি বাহি জাহাজ খানা মোক্তার হোসেন নিজে আংশিদার দাবি করিয়া বিভিন্ন ছাইডে বালু পরিবহন করিতে থাকে কিন্তু মোক্তার হোসেন অশিক্ষিত মূর্খ সঠিকভাবে হিসাব নিকাশ রাখতে না পাড়ায় হিসাব নিকাশ নিয়ে থুব্র ঝালের সৃস্টি করে। এক পর্যায় এ নিয়ে কথার কাটাকাটি হলে।মোক্তার হোসেন নিজেই মদ পান করে আমাকে মারধর করে এবং জানে মেরে ফেলার হুমকি দেয় এক পর্যায় আমার নিজ নামে রেজিঃ করতে চাইলে মোক্তার হোসেন নিজে মালিক সেজে জাহাজের নাম পরিবর্তন করে আব্দুল্লার কাছে ভাড়া দেয় এবং রেজিঃ প্রতিবন্ধকতা সৃস্টি করে। মোক্তার হোসেনের এহেন আচারনের জবাব চাইলে সন্তোষ জনক কোন জবাব না দিয়ে বলেন উপরের নির্দেশেই করেছেন আমি তাকে কিছুই করিতে পারিব না। অশেষে জাহাজ খানা মোক্তার হোসেন আব্দুল্লার হাত থেকে অন্য হাতে পাচার করিয়ে দেয়। এবং আমাকে বিভিন্ন নাটক শুরু করে। আমি বিভিন্ন রকমের খোজ খবর নিয়ে জানতে পারি জাহাজটি চাঁদপুরে আছে আমি চাঁদপুরে গিয়ে জাহাজটি তিন কণ্যা নামে দেখতে পাই। মালিক হিসেবে আমিনুল ও আমানুল্লার নাম শুনি আমি তাদের কাছে জাহাজ কোথায় পেয়েছেন জানতে চাইলে কোন সন্তোষ জনক উত্তর না দিয়া উপরের নির্দেশে জাহাজ পেয়েছেন বলিয়া আমাকে জনান। উপরের নির্দেশ কার কত উপরথেকে নির্দেশ দিয়েছে আমাকে বলেন আমি তার কাছে যাব। উপরেতো আকাশ আকাশ তো কাউকে নির্দেশ দিতে পারে না কোন উপর থেকে নির্দেশ পেয়েছেন আমাকে বলেন আমি সেই উপরে যাব কোন সন্তোষ জনক উত্তর দিতে না পাড়ায় আমার ড্রেজারের মালামাল ব্যারাইদ বনোসৃঁিড় থেকে থেকে চাঁদপুর আনিয়া আমার ও জাহাজের প্রকল্পটি নিজ জেলায় বরগুনায় নিয়ে আসি এবং বরগুনা বালু ব্যবসায়ী ফজলু মিয়ার সাইডে পরীক্ষা মূলক ভাবে কিছুদিন পরিচালনা করিয়া টাকা পয়সা না দেয়ায় নিজ বাড়ির ঘাট নলিরবন্ধরে লঙ্গর করিয়া রাখি। কিন্তু প্রভাবশালী জলদস্যু ঢাকাইয়া সাইড কন্টেকটার মোক্তার হোসেন, ও আমার নিজ এলাকার কন্টাকটার ফজলু মিয়ার সাথে যোগদিয়ে এক থোক ভাড়াটিয়া জলদস্যুদ্বারা প্রকল্পটি ছিনথাই করিয়া পাথরঘাটা নিয়ে যায় এবং ড্রেজারের মালামাল লোড করিয়া জাহাজটি ঢাকা নিয়া কাটিয়া বিক্রি করার পরিকল্পনা করে। আমি জানতে পারিয়া পাথরঘাটায় আসিয়া প্রকল্পটি লুটতরাজ অবস্থায় দেখতে পাই। আমি তাদের কাছে এহেন আচরনের কারন জানতে চাইলে উল্টো আমাকে মাইরধরের হুমকি দেয় এবং কাগজ পত্র ছিনিয়ে নেয়। এবং উপরের নির্দেশেইতারা এমন কাজ করছেন বলে আমাকে জানায় আমি এতিম অসহায় জানতে ও বুঝতে পারিয়া আমার প্রকল্পটির মালিকানা থেকে উচ্ছেদ করার লক্ষে উগ্রপন্থি জলদস্যুরা নাটকীয় কায়দায় জাহাজের নাম পরিবর্তন করিয়া সঠিক নিয়মনীতী অনুসরন না করিয়া ১৯১৬৮ নং এম নম্বরে প্রকল্পটি আত্মসাৎ করিয়াছে। সহযোগীতায় বরিশাল বিআই ডাব্লো টি চাকুরী করা স্টাফদের বকেয়া বেতন পাইতে আমার নামে মামলাও রয়েছে। এ ঘটনায় সাইফুল ইসলাম কালাম নামের ১ স্টাফ নিখোজ রয়েছে। প্রতিপক্ষরা অত্যান্ত প্রভাবশালী এখনও কোন নীতিগত উত্তর দেয় না। উপরের নির্দেশেই হচ্ছে বা করছে বলিয়া জানায়। উপরের নির্দেশ কে কত ফুট উপর থেকে কে কোথায় বসিয়া দিচ্ছে জানতে চাইলে মাইরধর করার হুমকি দেয়।এমতবস্থায়, সরকার দেশের সু-শিক্ষিত শিক্ষক সাংবাদিক ও সকল সচেতন নাগরিকদের প্রতি আমার আবেদন ন্যায় বিচার পাওয়ার সাহায্য সহযোগিতা করুন। মোঃ
বরগুনা জেলা প্রতিনিধিঃরাজু