চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে বলে ধারণা করছেন খ্রিস্টধর্মীয় তাত্ত্বিকরা। তারা জানিয়েছেন, সেপ্টেম্বরের ২২ থেকে ২৮ তারিখের মধ্যে মহাশূন্য থেকে বিশাল শিলাখণ্ড এসে পড়বে পৃথিবীর উপর। আর নিমিষেই ধ্বংস হয়ে যাবে বিশ্ব।খ্রিস্টধর্মীয় তাত্ত্বিকদের ধারণা অনুযায়ী, মাত্র তিনমাস পরই মানব সভ্যতা ধ্বংস হয়ে যাবে। ধ্বংসের আগে গ্রহের সঙ্গে গ্রহের সংঘর্ষ হবে এবং এতেই ধ্বংস হবে পৃথিবী। আর আসন্ন এ বিপর্যয় নিয়ে লেখালেখি হচ্ছে বিভিন্ন ব্লগ-ওয়েবসাইটেও।
এদিকে, নাসা জানিয়েছে, প্রায় সব গ্রহাণুই ধ্বংস হয় বায়ুমণ্ডলীয় ঘর্ষণের ফলে। ঘর্ষণে গ্রহাণুগুলো ছোট ছোট টুকরোয় পরিণত হয়ে স্থলে আঘাত হানার আগেই পুড়ে যায়। ফলে এর ধ্বংসাত্মক ভূমিকা থাকে না।পৃথিবী ধ্বংসের বিষয়ে নাসার এক মুখপাত্র জানান, নিকট ভবিষ্যতে কোনো গ্রহাণু, নক্ষত্র বা ধূমকেতুর পৃথিবীর সঙ্গে ঘর্ষণের আশঙ্কা নেই। ফলে পৃথিবীতে কাছাকাছি সময়ে বড় কোনো বিপর্যয় হওয়ার কথা নয়।
এর আগে ২০১১ সালে খ্রিস্টান ফ্যামিলি রেডিওর সম্প্রচারক হ্যারল্ড ক্যাপিং বলেছিলেন, সে বছর ২১ মে হবে পৃথিবীর শেষ দিন। ওই দিন যিশু খ্রিস্ট পৃথিবীতে আবার আসবেন ও সৎ ব্যক্তিদের স্বর্গে নিয়ে যাবেন। তিন বছর পর ফের পৃথিবী ধ্বংস নিয়ে উঠেছে একই গুঞ্জন।