বগুড়া, কুড়িগ্রাম, সিলেট ও লালমনিরহাটে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তবে বিভিন্ন স্থানে বেড়েছে নদী ভাঙন।
বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে যমুনার পানি বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে চন্দ্রবাইশার ডাকবাংলো থেকে রোহদহ পর্যন্ত দুই কিলোমিটার এলাকা নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে কুড়িগ্রামেও। দুধকুমার, ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে যাত্রাপুর সদর, নুনখাওয়া মাঝের চর, চিলমারীর কাচকোল ও জোড়গাছে নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রায় এক হাজার সাতশ পরিবারের ঘর-বাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে। সিলেটের গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর ও সদর উপজেলা থেকে বন্যার পরিস্থিতির উন্নতির খবর পাওয়া গেছে।