কামরুল ইসলাম হৃদয়, চট্টগ্রাম ব্যুরো:: হালদার ভাঙন প্রতরিোধে পানি উন্নয়ন র্বোড সংশ্লষ্টি মন্ত্রণালয়ে এক কোটি ৯৩ লাখ টাকা চয়েে ডপিপিি আকারে একটি প্রস্তাবনা পাঠয়িছে।ে চলতি মাসরে প্রথম দকিে মন্ত্রীসভায় এই প্রস্তাব উপস্থাপতি হয়ছে।ে এখন এটি পরকিল্পনা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হচ্ছে বলে সংশ্লষ্টি সূত্রে জানা গছে।ে জানা যায়, পরকিল্পনা মন্ত্রণালয়রে অনুমোদন পলেে এটি একনকে বঠৈকে পাস হব,ে এরপর র্অথ মন্ত্রণালয়ে র্অথ পাওয়া সাপক্ষেে সবকছিু ঠকিঠাক থাকলে হালদার ভাঙন প্রতরিোধে দরপত্র আহ্বান করা হব।ে পানি উন্নয়ন র্বোড সূত্র জানায়, মন্ত্রণালয়রে পাঠানো প্রস্তাবনায় ভাঙন প্রতরিোধে বশেি গুরুত্ব দয়ো হয়ছেে পানি স¤পদ মন্ত্রী আনসিুল ইসলাম মাহমুদরে এলাকা হাটহাজারীর হালদার ভাঙন কবলতি অংশক।ে তমেন গুরুত্ব পায়নি রাউজানরে ভাঙন কবলতি এলাকা আজমিরেঘাট, মুন্দারবাড়ি ও খামারবাড়ি এলাকা, মোকামি পাড়া, সাকরদা, আবুরখীল, পশ্চমি গহরিার ভাঙন। ডপিপিতিে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রস্তাবনায় দখোনো হয়ছেে হাটহাজারীর ফরহাদাবাদ এলাকার নদীর ভাঙন অংশ রয়ছেে আংশকি ও স¤র্পূণ মলিে দুই’শ ৮৩ মটিার। এখানে প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়ছেে ৪৫ লাখ টাকা, গুমানর্মদন এলাকায় নদী ভাঙন ৩০ মটিার। ব্যয় ধরা হয়ছেে ৪২ লাখ টাকা, নাঙ্গলমোরার আংশকি ভাঙন ৭৫০ মটিাররে জন্য ব্যয় ধরা হয়ছেে ২২ লাখ টাকা, উত্তর মার্দাশা দুই’শ মটিার আংশকি ভাঙনে ব্যয় ধরা আছে ৫০ লাখ টাকা। সব মলিয়িে হালদার ভাঙন প্রতরিোধে মন্ত্রীর উপজলো হাটহাজারীর জন্য ব্যয় ধরা হয়ছেে ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। অপরদকিে রাউজানরে বভিন্নি এলাকায় ভাঙন ভয়াবহ অবস্থায় থাকলওে এর জন্য চাওয়া হয়ছেে মাত্র ৩৪ লাখ টাকা। দক্ষণি রাউজান ছাত্রলীগরে সভাপতি হালদার পাড় উরকরিচর ইউনয়িনরে বাসন্দিা সয়ৈদ আবদুল জব্বার সোহলে বলনে, উরকরিচররে দওেয়ানজরিঘাটরে বদ্যৈপাড়া ও নোয়াপাড়ার সাকরদা মৌজা বহু আগে নদী র্গভে চলে গছে।ে হাটহাজারী এলাকায় জগেে উঠছেে শত শত একর চর। ওই চররে দখল এখন ওই এলাকার মানুষরে কাছ।ে অপর দকিে রাউজান অংশরে হালদা পাড়রে ভাঙনে মোকামি পাড়ার বশেরি ভাগ পরবিার বাড়ি ভটিা হারয়িে এখন যাযাবররে মত এখানে সখোনে বসবাস করছ।ে অল্প সংখ্যক যে কয়কেটি পরবিার রয়ছেে তাদরে বাড়ঘিরও ভাঙছ।ে একইভাবে ভয়াবহ ভাঙন অব্যাহত রয়ছেে পশ্চমি গুজরা ইউনয়িনরে মুন্দারবাড়ি ও খামারবাড়ি এলাকা, আজমিরেঘাট এবং মইশকরম, উরকরিচর, পশ্চমি ঢাকাখালী এলাকা, পশ্চমি গহরিা। তনিি রাউজানরে ভয়াবহ ভাঙন পাশ কাটয়িে যাওয়ার বষিয়টকিে দুঃখজনক বলে উল্লখে করনে। জানা গছে,ের্বষায় নদী পথে নমেে আসা পাহাড়ী ঢলরে তীব্রতায় ভাঙন তীব্র হয়ছে।ে ভাঙন কবলতি মোকামপিাড়া পরর্দিশন করে গছেনে পানি উন্নয়ন র্বোডরে প্রকৌশলীগণ। তাদরে সাথে ছলিনে এলাকার চয়োরম্যানসহ স্থানীয় ক্ষতগ্রিস্তরা। হালদা নদীর ভাঙন ছাড়াও রাউজান উপজলোর উত্তরাংশে রয়ছেে র্সতা ও ডাবুয়া খাল। খাল দ’ুটরি সৃষ্টি র্দুগম র্পাবত্য এলাকা থকে।ে র্বষায় দু’টি খালে তীব্রবগেে পাহাড়ি ঢলরে পানি নামায় খালরে পাড় বধ্বিস্ত হয়ছেে বভিন্নিস্থান।ে এলাকার রাস্তাঘাট ও ফসলী জমরি ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়ছে।ে এই ভয়াবহ দৃশ্য দখেে স্থানীয় সাংসদ এবএিম ফজলে করমি চৌধুরী পানি উন্নয়ন র্বোডরে প্রকৌশলীদরে ডকেে ক্ষয়ক্ষতি সরজেমনি পরর্দিশন করে দ্রুত করণীয় নর্ধিারণরে নর্দিশে দনে। সাংসদ প্রকৌশলীগণকে ভাঙন এলাকা জরপি করে পুর্নবাসনে দ্রুত প্রকল্প মন্ত্রণালয়ে পাঠানোরও পরার্মশ দনে। কছিু কছিু এলাকায় সাংসদ এবএিম ফজলে করমি চৌধুরী ব্যক্তগিতভাবে র্অথ সহায়তা দয়িে কাজ করছনে। এ ব্যাপারে পানি উন্নয়ন র্বোডরে নর্বিাহী প্রকৌশলী স্বপন কুমার বড়–য়া বলনে, তারা রাউজানরে নদী ও খাল ভাঙন এলাকা পরর্দিশন করে ক্ষয়ক্ষতরি জরপি করছেনে। জরপি অনুসারে চকিদাই এলাকার পাঠানপাড়া, পালপাড়া, সন্ধীপপাড়ায় কমবশেি ৫৩৫ মটিার পাড় বধ্বিস্ত হয়ছে,ে এখানে পুর্নবাসনে দরকার ৩২ লাখ টাকা, গহরিা এলাকায় ভাঙন ৫’শ মটিার, দরকার ৬০ লাখ টাকা, নোয়াজষিপুর ভাঙন ৩’শ মটিার, প্রয়োজন হবে ৭০ লাখ টাকা। তার মতে গহরিা, নোয়াজষিপুর, ডাবুয়া ও হলদয়িায় ভাঙন কবলতি এলাকা পুর্নবাসনে প্রয়োজন এক কোটি ৬২ লাখ টাকা। এ র্পযন্ত পুর্নবাসন প্রকল্প তরৈী করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়ছেে কনিা জানতে চাইলে তনিি বলনে, আমি অতরিক্তি দায়ত্বিে আছ।ি এ নয়িে কছিু বলতে পারছি না। হালদার ভাঙন নয়িে কথা বললে তনিি বলনে, হালদার ভাঙন এলাকার জন্য এক কোটি ৯৩ লাখ টাকার একটি প্রস্তাবনা মন্ত্রণালয়ে ডপিপিি আকারে দয়ো আছ।ে