বরগুনা জেলা সংবাদ দাতাঃ বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিকে। বঙ্গবন্ধুর ছবি ও মানণীয় প্রধান মন্ত্রীর ছবি অফিসে টানানো নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও ঐ অফিসে দায়িত্বরত অফিসার মোসাঃ শামছুনেহার ঋ ড ই এর অফিসে ছবি নাই। এক অনুসন্ধানে জানাগেছে যে, ঐ কর্মকর্তার স্বামী একজন সাবেক শিক্ষক সে তালতলীতে সুদের ব্যবসা করেণ এবং জামায়েত শিবিরের নাশকতার অর্থ যোগান দাতা। এমনকি সে সরকার বিরোধী বিভিন্ন কার্য্যক্রমে জড়িত। সরোজমিনে গিয়ে দেখা গেল অফিসে কর্মরত শামছুনেহার ঋ ড ই অফিসে আছেন কিন্তু অফিসে বঙ্গবন্ধুর ও প্রধান মন্ত্রীর ছবি নাই। জিজ্ঞাসা করিলে তিনি জানান, যে আমাকে কেওবলেনি যে, ছবি টানাতে হবে। তাই আমি টানাই নাই। তবে তালতলী উপজেলা আওয়ামীলিগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তৌফিকু জামান তনু (চেয়ারম্যান) জনান, যে ঐ ক্লিনিকের কর্মকর্তার স্বামী একজন জামায়েত শিবিরের সহযোগী ২০১০ সালে মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আসছিলেন তালতলীতে নির্বাচনী জনসভায়, দুপুরে রেষ্টও নামাজের জন্য তালতলী হাসপাতালে হলরুমে নির্ধারিত ছিল। সেখানের পাশের রুমে বাসা ছিল। ঐ ক্লিনিকের কর্মকর্তার স্বামীর বাসা। তাহার বাসায় প্রধান মন্ত্রীর নামাজের জন্য যায়নামাজ আনতে গেলে বলেন আমার যায়নামাজ নাই। অথচ পরবর্তীতে দেখা গেল তাহার বাসায় যায় নামাজ আছে। পরের দিন উপজেলা আওয়ামীলিগের এক জরুরী সভা ডেকে রেজুলেশন এর মাধ্যমে তাহাদের বিচারের দাবী জানান। এলাকাবাসীর দাবী ঐ ক্লিনিকের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্দুর আত্মা কে সান্তনা দিতে হবে। যে দেশে সরকারের আইন মানেনা সে তো যুদ্ধ অপরাধী তাহার এই বাংলার মাটিতে স্থান হবে না বলে দাবী করেণ এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিগন।