বাংলাদেশে সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ডের জন্য পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই ও ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদকে দায়ী করে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সস্তান, মুক্তিযোদ্ধা সমন্বয় পরিষদ, শ্রমিক লীগ, ছাত্রলীগসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে বাধা আর সাম্প্রতিক হত্যাকা-গুলো একই সূত্রে গাঁথা বলে তারা মনে করেন। বিক্ষোভকারীরা পাকিস্তান দূতাবাস ঘেরাও করার চেষ্টা করলেও পুলিশ রাস্তায় আটকে দেয়। বুধবার সকালে এসব সংগঠন গুলশান দুই নম্বর চত্বর থেকে পাকিস্তান দূতাবাসের দিকে রওনা দিলে পুলিশ তাদের আটকে দেয়। পরে সেখানেই তারা সমাবেশ করেন। আওয়ামী লীগ নেতা এ কে এম রহমত উল্লাহ বলেন, নিজামী হত্যাকা-ের পর তারা বিবৃতি দিয়েছে, যুদ্ধাপরাধী বিচারে নাক গলাচ্ছে, এখন দেশের এসব হত্যাকাণ্ডের পেছনেও তারা ইন্ধন যোগাচ্ছে। তাই আমরা তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে পাকিস্তান দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচী পালন করছি।