ঈদ সামনে রেখে নতুন গাড়ি তৈরি আর পুরাতন গাড়ি মেরামতের ওয়ার্কশপগুলোতে চলছে বিরামহীন কাজ। আগাম টিকিট বিক্রি আর নিরাপদ পথচলা নিশ্চিতে এরই মধ্য সব প্রস্তুতি শেষ করার দাবি করেছে মালিকপক্ষ। তবে যানজটের আশঙ্কা ভাবিয়ে তুলছে তাদের। এদিকে, দুর্ভোগ কমিয়ে নিরাপদে ঘরমুখো মানুষের বাড়িফেরা নিশ্চিত করতে বিশেষ নজরদারির কথা জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ। সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে কোরবানির ঈদ। তাই দিন রাত একাকার ওয়ার্কশপগুলোতে। একদিকে যেমন চলছে ঈদের আগে নতুন বাস রাস্তায় নামানোর তাড়া, অন্যদিকে চলছে পুরানো বাসে নতুন রূপ দেয়ার কাজ। এরই মধ্যে ২৩ আগস্ট ঈদের আগাম টিকিট দেয়ার দিনক্ষণ ঠিক করেছে মালিকপক্ষ। তবে শেষ দু’দিনের যাত্রী চাপ সামলাতে কিছুটা বিড়ম্বনার শঙ্কা থাকলেও, সড়ক পথে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সাধ্যের মধ্যে পুরোটাই দিতে প্রস্তুত তারা।মহাসড়কের খানাখন্দ, ফেরি ব্যবস্থাপনা আর কোরবানির পশু বোঝাই ট্রাকের ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ না থাকলে যাত্রী দুর্ভোগ বাড়ার আশঙ্কা তাদের। ঈদে মহাসড়ক যানজটমুক্ত রাখতে স্পর্শকাতর এলাকাগুলোতে বাড়তি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশ ডিআইজি মল্লিক ফখরুল ইসলাম। পাশাপাশি অজ্ঞান পার্টি, মলম পার্টি আর ছিনতাই রোধে থাকবে বিশেষ নজরদারি।