নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে বিভিন্ন জেলায় চলছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা বসানোর কাজ। চুরি-ছিনতাই, সন্ত্রাসসহ অপরাধমূলক যেকোনো কর্মকাণ্ড রোধে তৃতীয় চোখ হিসেবে কাজ করবে এসব ক্যামেরা। পুলিশ কন্টোলরুম থেকে করা হবে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ।
দেশের বেশকটি জায়গায় জঙ্গি হামলার পর নড়েচড়ে বসে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। নিরাপত্তা জোরদারের দাবি ওঠে বিভিন্ন মহল থেকে। নেয়া হয় বিশেষ ব্যবস্থা। তারই অংশ হিসেবে সারা দেশে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বসানো হচ্ছে সিসি ক্যামেরা।
সিসি ক্যামেরা বসছে মেহেরপুর পৌর এলাকার নয় ওয়ার্ডে। প্রায় ১৩ কিলোমিটার এলাকায় বসানো হচ্ছে ৯৬টি ক্যামেরা। এই কাজে পুলিশকে সহযোগিতা করছেন ব্যবসায়ীরা।
জঙ্গিদের অবস্থান ও পুরোহিত হত্যাসহ বিভিন্ন অপরাধের জন্য আলোচনায় আসে ঝিনাইদহের নাম। শঙ্কিত হয়ে পড়ে সাধারণ মানুষসহ ব্যবসায়ী মহল। এমন পরিস্থিতিতে মন্দির-গির্জাসহ বিভিন্ন জায়গায় বসানো হচ্ছে ১৭৫টি সিসি ক্যামেরা। এই উদ্যোগে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে দোকান মালিক সমিতি।
সন্ত্রাসী হামলা ও বাসাবাড়িতে ঢুকে খুনের মতো সাম্প্রতিক কয়েকটি ঘটনায় নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন মাদারীপুর শহরবাসীও। তাই ব্যক্তিগত উদ্যোগেও বসছে সিসি ক্যামেরা। এমন চিত্র দেখা গেছে চুয়াডাঙ্গা, নাটোর, পাবনা, বগুড়া, দিনাজপুর, রংপুরসহ বেশ কটি জেলায়।