রোববার ওই তরুণী বাদী হয়ে বরগুনা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেছে। ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জুলফিকার আলী খাঁন মামলাটি আমলে নিয়ে বাদীকে বরগুনা সিভিল সার্জন অফিসে প্রেরণের আদেশ দিয়েছেন।
ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার বরগুনার আমতলীর পশ্চিম চিলা গ্রামে। আসামি হল, একই উপজেলার উত্তর তক্তাবুনিয়া গ্রামের মো. নুরু মৃধার ছেলে শামীম মৃধা। বাদী জানান, আসামি শামীম দীর্ঘদিন তার সঙ্গে প্রেম করে আসছে। এরই সূত্র ধরে আসামি তার বাড়িতে নিয়মিত যাতায়াত করতো।
এরই ধারাবাহিকতায় শনিবার শামিম তাকে ধর্ষণ করে। এ সময় তরুণীর পরিবারের লোকজন শামিমকে আটক করে। পরে শামিম বিয়ে করবে এই প্রতিশ্রুতিতে চলে যায়। এরপর থেকে শামিমের কোন খোঁজ নেই।
পরে আমতলী থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি বলে জানান ওই তরুণী। আমতলী থানার ওসি মো. শহিদুল্যাহ জানান, এ ব্যাপারে থানায় কেউ মামলা করতে আসেনি। তারপরও আদালতের আদেশ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।
এদিকে আসামি শামীমের ফোন বন্ধ থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।