ঢাকায় আমরা যারা বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রী, তারা কি দাবি করতে পারি না, সকল গণপরিবহনে আমাদের হাফ ভাড়ায় যাতায়াত করতে দেওয়া হোক। বাসের হাফ ভাড়ার বিষয়টি অতি পুরোনো। বাস মালিকেরাও একসময় এটাকে সমর্থন করতেন। ঢাকা শহরে এটি একসময় খুব জোরদিয়েই কার্যকরও ছিল। কিন্তু কষ্টদায়ক হলেও সত্য হলো, বর্তমানে হাতেগুনা কয়েকটা লোকাল বাস ছাড়া অন্য সার্ভিসগুলো ছাত্র/ছাত্রীদের কাছ থেকে হাফ ভাড়া নিতে চায় না। বরং কখনো কখনো হাফভাড়া সাধলে ছাত্র/ছাত্রীদের উপর চড়াও হয়ে অসৌজন্যমূলক আচরণ করে। এমনকি বিআরটিসি বাসও ছাত্রদের কাছ থেকে হাফ ভাড়া নিতে চায় না। কিন্তু আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও গণপরিবহনে ছাত্রদের কাছ থেকে হাফ ভাড়া নেওয়া হয়। কথা হচ্ছে, এসব বাসে বনানী থেকে গুলশান ১০ টাকা ও মিরপুর থেকে গুলশানের ভাড়া নেওয়া হয় ৩০ টাকা। মিরপুর কালশী থেকে বিমানবন্দর ভাড়া নেয়া হয় ৩০টাকা। আমরা যারা প্রতিদিন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই, এটা তাদের জন্য অত্যন্ত সমস্যাজনক। ছাত্র/ ছাত্রীদের কাছ থেকে হাফ ভাড়া নেওয়ার যদি কোনো বিধান না থাকে, তাহলে সেটাই করা হোক।
সেতু ও যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন হাফ ভাড়া নিতে হবে বাধ্যতামূলক, না নিলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আদৌ কি কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে? প্রতিদিন প্রতিটি বাসে ছাত্র/ছাত্রীদের সাথে বাস স্টাফদের অশ্লীল ভাষা আদান-প্রদান, ধাক্কা-ধাক্কি, টানা হেচড়া, গায়ে তোলা পর্যন্ত হচ্ছে। কিন্তু কেন? এটা কি ছাত্র/ছাত্রীদের অধিকার না?
#আর তাছারা এখন যতগুলো গণপরিবহন রোডে চলছে তারা সাধারণ যাত্রিদেরকে রিতি মতো জিম্মি করে ফেলছে মনে হচ্ছে
যেখানেই নামুক না কেনো ৫ টাকার ভাড়া হয় ১৫ টাকা অথবা ৩০ টাকা দিতে হবে সব কিছু দিন দিন মগের মুল্লুক পেয়ে গেছে কেউ নেই প্রতিবাদ করার মতো
আর নিয়ম কানন কিংবা আইন সেই ব্যপারে কিছুই বলার নেই সেটা তো আপনাদের সবার ই জানা
# ওই গান টা গাইতেই হয় যেঃ
কি দেখার কি দেখছি কি শুনার কি শুনছি কি বলার কি বলছি
গলা ফাটিয়ে প্রতি নিয়ত বলা হচ্ছে আমরা যথাযথ ব্যবস্থা নিচ্ছি কিন্তু দিনশেষে যেই লাউ সেই কদু
কি আর বলবো এভাবেই এগিয়ে যাচ্ছে
আমার সোনার বাংলাদেশ
#এ বিষয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।