ফণী’র আঘাতে ভোলার সাত উপজেলায় প্রায় শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। নিহত হয়েছেন একজন। জেলার দক্ষিণ দিঘলদী ৭ নং ওয়ার্ডের কোড়ালিয়া গ্রামে ঘরচাপা পড়ে রাণী বেগম (৫৫) নামে গৃহবধূ নিহত হয়েছেন।
এছাড়াও তজুমদ্দিনের চর মোজাম্মেল, চর জহির উদ্দিন, মনপুরার চর নিজাম, চরফ্যাশনের ঢাল চর, কুকরী-মুকরী, চর পাতিলাসহ কয়েকটি চরে ঘরবাড়ি ও গাছের ডাল ভেঙে পড়ে অন্তত: ২০ জন আহত হয়েছেন।
এদিকে ভোলার জেলা প্রশাসন দুপুর ১২টায় ঘূর্ণিঝড় ফণী মোকবেলা এবং ঝড় পরবর্তী করণীয় নিয়ে দীর্ঘ সভা করছেন। জেলা প্রশাসন মোহাম্মদ মাসুদ আলম সিদ্দিক এর সভাপতিত্বে সভায় উর্ধতন কর্মকর্তারাসহ এনজিও কর্মীরাও ফণী মোকাবেলায় উপস্থিত আছেন। উপকূলের প্রায় ৪২ হাজার মানুষকে
আশ্রয় কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।
জেলা আওয়ামী লীগের ত্রান ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সফিকুল ইসলাম সফি জানান, আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে সংসদ সদস্য তোফায়েল আহমেদের নির্দেশে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শুকনো খাবার ও ত্রাণ বিতরণ করেছেন। তিনি আরও জানান, প্রচুর পরিমাণে শুকনো খাবার ও খাবার স্যালাইন মজুদ রয়েছে।।