নিউজ ডেস্ক||
কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাধারণ জনগন যেন নির্বিগ্নে পশু ক্রয়-বিক্রয় করতে পারে সে জন্য র্যাব সদা সজাগ রয়েছে। জাল নোট চক্রের অপতৎপরতা ঠেকাতে মাঠে কাজ করছে র্যাব-১৪, সিপিসি-৩, ভৈরব ক্যাম্পের সদস্যরা, নিরাপত্তা প্রদানে এবং জাল নোট তৈরি ও বাজারজাতরোধে মাঠে তৎপর রয়েছে।
এজন্য র্যাব-১৪, সিপিসি-৩, ভৈরব ক্যাম্পের একাধিক টহল টিম ও গোয়েন্দা টিম নিরাপত্তার পাশাপাশি জেলার পশুর হাটগুলোতে জাল নোট সনাক্তকরণ মেশিনের মাধ্যমে ক্রেতা-বিক্রেতাকে সহায়তা প্রদান করছে।
প্রতি বছর দুই ঈদে জাল নোট চক্র সক্রিয় হয়ে উঠে। সারাদেশে প্রতারণার জাল বিস্তার করে প্রতারকচক্ররা, তাই এবারের কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জাল নোট চক্রের অপতৎপরতা ঠেকাতে মাঠে তৎপর রয়েছেন র্যাব-১৪, সিপিসি-৩, ভৈরব ক্যাম্পের সদস্যরা।
কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন স্থানে পশুর হাটগুলোতে জাল নোট ব্যবসায়ীদের অপতৎপরতা ঠেকাতে র্যাবের পক্ষ থেকে জাল নোট চিহ্নিতকরণে বুথও বসানো হয়েছে।
জাল নোট চক্র যাতে বাজারে কোনভাবেই জাল নোট ছড়াতে না পারে সে জন্য কড়া নজরদারি রয়েছে। প্রতিটি পশুরহাটে র্যাবের নজরদারি রয়েছে।
জাল নোট সনাক্তকারী মেশিনের সহায়তায় র্যাব সদস্যরা বিভিন্ন পশুর হাটে ঈদের পূর্বরাত পর্যন্ত পশু ক্রেতা-বিক্রেতাদের বিনা খরচে নোট যাচাই সংক্রান্ত সেবা প্রদান করবেন।
জাল নোট চক্রকে ধরতে র্যাব সচেষ্ট রয়েছে। এ সংক্রান্ত যে কোন তথ্য র্যাবকে দেয়ার জন্য সচেতন নাগরিকদের অনুরোধ করেছেন এবং কেহ যাতে প্রতারিত না হন সেজন্য সতর্ক থাকার আহ্বান করেন ভৈরব র্যাব ক্যাম্প-১৪।
জাল নোট চক্রকে ঠেকাতে এবং পশু ক্রয়-বিক্রয়ে কোন ধরনের সমস্যা যেন না হয় সেজন্য র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানো হয়েছে।