চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স আগের ম্যাচে ৪২৬ রানের ম্যাচে জেতার পর এবার ৪৬০ রানের ম্যাচেও জয় নিজেদের করে নিলো দলটি। শেষ ম্যাচের মতো এই ম্যাচেও ১৬ রানের জয় পায় কর্ণফুলি পাড়ের দলটি। এবারের বঙ্গবন্ধু বিপিএলের সর্বোচ্চ ২৩৮/৪ রান করে চট্টগ্রাম। জবাবে ব্যাটিং করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ২২২/৭ তুলতে পারে কুমিল্লা ওয়ারিয়রস।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে আভিস্কা ফার্নান্দোর ৪৮ , ইমরুল কায়েসের ৬২ তে ভর কর ১৪ ওভারে ১৩৯/৪ রান তোলে দলটি। শেষ ৬ ওভারে চ্যাডউইক ওয়ালটনের ২৭ বলে বিধ্বংসী ৭১ রানের সঙ্গে নুরুল হাসান সোহানের ১৫ বলে ২৯ রানের সুবাদে ৯৯ রান তোলে দলটি। কুমিল্লার পক্ষে সৌম্য সরকার ৪৪ রানে নেন ২ উইকেট।
জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে পাওয়ারপ্লের ৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৪০ রান তোলে কুমিল্লা। চতুর্থ উইকেটে ইয়াসির আলীকে নিয়ে ডেভিড মালান ৫ ওভারে ৫৮ রান তোলে। দলীয় ১৫ ওভারে ১৫২ রানের সময় মালান ৩৮ বলে ৮৪ রানের ইনিংস খেলে আউট হলে ব্যাকফুটে চলে যায় কুমিল্লা।
এরপরে অধিনায়ক দাসুন শানাকা দলীয় ১৭৯ রানের মাথায় ৩৭ করে আউট হলে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় কুমিল্লা। শেষদিকে আবু হাইদার ১০ বলে ২৮ রান করে হারের ব্যবধানটাই শুধু কমান। শেষ ম্যাচের মত এ ম্যাচেও চট্টগ্রামের মেহেদি হাসান রানা ছিলেন দুর্দান্ত। প্রথম ৩ ওভারে মাত্র ৬ রানে তুলে নেন ৪ উইকেট। তবে শেষ ওভারে দেন আরো ২২ রান। ম্যাচ সেরার পুরস্কার পান ঝড়ো ব্যাটিং করা ওয়ালটন।