1. ccadminrafi@gmail.com : Writer Admin : Writer Admin
  2. 123junayedahmed@gmail.com : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর
  3. swadesh.tv24@gmail.com : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম
  4. swadeshnews24@gmail.com : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর: : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর:
  5. hamim_ovi@gmail.com : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  6. skhshadi@gmail.com : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান: : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান:
  7. srahmanbd@gmail.com : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  8. sumaiyaislamtisha19@gmail.com : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান
আট মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ৭৫ হাজার কোটি টাকা - Swadeshnews24.com
শিরোনাম
ভারতীয় পণ্য বর্জনের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত বিএনপির প্রতিটা নিঃশ্বাস যেন খুঁজছে তোমায়: পূজা চেরি প্রযোজককে এসিড নিক্ষেপের হুমকি, চিত্রনায়িকা পলির বিরুদ্ধে জিডি ছেলেদের সৌন্দর্য কিসে, জানালেন জায়েদ নিপুণের আবেদনে পেছাল ভোটের তারিখ, অসন্তুষ্ট মিশা ফরজ গোসল না করে সেহরি খেলে কি রোজা হবে? ৫৬ সেকেন্ডের ভিডিও, কোন সম্পর্কের ইঙ্গিত দিলেন বুবলী-রাজ রোজা রাখলে পাবেন ৫ উপকার ‘রিয়াজ এখন নিপুণের চামচা হয়ে গেছে, এটা খুব কষ্টের’ মধ্যবর্তী নির্বাচন প্রশ্নে যা বললেন ওবায়দুল কাদের বেশি কথা বললে সব রেকর্ড ফাঁস করে দেব: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ‘খালেদা জিয়া একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা’ রিজভীর ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলা নিয়ে যা বললেন ওবায়দুল কাদের বুর্জ খলিফায় শাকিবের সিনেমার প্রচারে ব্যয় কত? বুবলী-পরীমনির দ্বন্দ্বের মাঝে অপু বিশ্বাসের রহস্যময় স্ট্যাটাস

আট মাসে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ৭৫ হাজার কোটি টাকা

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৮ এপ্রিল, ২০২১
  • ২৬০ Time View

করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যেও সঞ্চয়পত্র বিক্রি বেড়েই চলেছে। চলতি অর্থবছরের আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) ৭৫ হাজার কোটি টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এই অঙ্ক গত অর্থবছরের পুরো সময়ের চেয়েও ১২ শতাংশ বেশি।

২০২০-২১ অর্থবছরের নয় মাস (জুলাই-মার্চ) পার হয়ে গেলেও জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়ের তথ্য প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যায়, এই আট মাসে সব মিলিয়ে ৭৫ হাজার ১০৩ কোটি ৪০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। গত ২০১৯-২০ অর্থবছরে মোট ৬৭ হাজার ১২৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছিল। তার আগের অর্থাৎ ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্রের মোট বিক্রির পরিমাণ ছিল ৯০ হাজার ৩৪২ কোটি ৩৯ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, যা ছিল বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি বিক্রি।

অর্থনীতিবিদরা জানান, বিক্রি যেভাবে বাড়ছে, এটা অব্যাহত থাকলে অর্থবছর শেষে এবার মোট বিক্রি লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।

সঞ্চয় অধিদপ্তরের তথ্য মতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ৮ হাজার ৭০৫ কোটি ৬২ লাখ টাকার বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়। আগস্টে বিক্রি হয় ৮ হাজার ৮৫২ কোটি ২৯ লাখ টাকা। সেপ্টেম্বরে তা বেড়ে ১০ হাজার ৩৮৭ কোটি ৬২ লাখ টাকায় ওঠে।
এর পরের তিন মাস অক্টোবর, নভেম্বর ও ডিসেম্বরে বিক্রি হয় যথাক্রমে ৯ হাজার ২৪৯ কোটি ৮৬ লাখ, ৯ হাজার ৫৪৭ কোটি ৬২ লাখ এবং ৮ হাজার ২৩৩ কোটি ১৭ লাখ টাকার।

জানুয়ারিতে বিক্রি হয় ১০ হাজার ৬৪৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, এক মাসের হিসাবে যা ছিল এ যাবৎকালের সবচেয়ে বেশি বিক্রি। সর্বশেষ ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছে ৯ হাজার ৪৮২ কোটি ৩৫ লাখ টাকার।

তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, অর্থবছরের এই আট মাসে (জুলাই-ফেব্রুয়ারি) সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৩১১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে তিন গুণের বেশি। ২০১৯-২০ অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারি সময়ে নিট বিক্রির পরিমাণ ছিল ৯ হাজার ৬৬৫ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।

আগে বিক্রি হওয়া সঞ্চয়পত্রের সুদ-আসল পরিশোধের পর যেটা অবশিষ্ট থাকে, তাকে বলা হয় নিট বিক্রি। ওই অর্থ সরকারের কোষাগারে জমা থাকে এবং সরকার তা রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি বাস্তবায়নে কাজে লাগায়। বিনিময়ে সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকদের প্রতি মাসে সুদ দিতে হয়। এ কারণে অর্থনীতির পরিভাষায় সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রিকে সরকারের ‘ঋণ’ বা ‘ধার’ হিসেবে গণ্য করা হয়।

সঞ্চয় অধিদপ্তর ২০২০-২১ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র বিক্রির মোট লক্ষ্য ধরেছে ৮৬ হাজার ৬৮৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে সুদ-আসল বাবদ শোধ করতে হবে ৬৬ হাজার ২৫৫ কোটি টাকা। নিট বিক্রির পরিমাণ দাঁড়াবে ২০ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা। অর্থাৎ বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার এই ২০ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেবে।

সূত্র জানায়, বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার চলতি অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র থেকে যে টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্য ধরেছিল, তার ৪৩.৪৭ শতাংশ বেশি ঋণ আট মাসেই নিয়ে ফেলেছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র থেকে ২৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্য ধরেছিল সরকার। বিক্রি কমায় বছরের মাঝামাঝিতে এসে সেই লক্ষ্য কমিয়ে ১১ হাজার ৯২৪ কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। কিন্তু গত অর্থবছরের শেষ মাস জুনে হঠাৎ করেই বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় সঞ্চয়পত্র থেকে সরকারের ঋণ গ্রহণের পরিমাণ অর্থবছর শেষে ১৪ হাজার ৪২৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকায় গিয়ে ঠেকে।

উল্লেখ্য, বিক্রির চাপ কমাতে গত বছরের ১ জুলাই থেকে সঞ্চয়পত্রে মুনাফার ওপর উৎসে করের হার ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। একইসঙ্গে এক লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে টিআইএন (কর শনাক্তকরণ নম্বর) বাধ্যতামূলক করা হয়। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না থাকলে সঞ্চয়পত্র বিক্রি না করার শর্ত আরোপসহ আরো কিছু কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার ফলে কমতে শুরু করে সঞ্চয়পত্রের বিক্রি। কিন্তু এই অর্থবছরের শুরু থেকেই তা আবার বাড়ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 SwadeshNews24
Site Customized By NewsTech.Com