উপজেলা কমান্ডার মুজিবুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ওই প্রশিক্ষক তিন বছর আগে উপজেলা কার্যালয়ে যোগ দেন। এরপর ওই নারীর সঙ্গে ওই প্রশিক্ষক বিয়ের কথা বলে সম্পর্ক গড়ে তোলেন। বিষয়টি গুরুতর দেখে তিনি জেলা কমান্ডিং অফিসারকে জানান। এর আগেও একাধিকবার ওই প্রশিক্ষকের বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযোগ এসেছিল বলে জানান।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুমন বণিক প্রথম আলোকে বলেন, খবর পেয়ে তিনি আনসার–ভিডিপি কার্যালয়ে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি ওই নারী আনসার সদস্যের বক্তব্য শোনেন। তখন ওই নারীকে তিনি বলেন, মামলা করতে চাইলে পুলিশ মামলা নেবে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করবে। তবে পরে দুই পক্ষের সমঝোতায় বিয়ের সিদ্ধান্ত হয়।