যশোরের বেনাপোল দিয়ে ৭১ জন যাত্রী নিয়ে বৃহস্পতিবার কলকাতার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে খুলনা থেকে আসা ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ট্রেনটি। এর আগে গত রোববার সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে ভারতের চিৎপুর থেকে ৩৯ জন যাত্রী নিয়ে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে বেনাপোল রেলস্টেশনে এসে পৌঁছায় ট্রেনটি।
করোনার সময় দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল ট্রেনটি। প্রতি বৃহস্পতিবার ও রোববার দুই দিন খুলনা-কলকাতা রুটে ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি চলাচল করবে। ট্রেনের ভাড়া এসি চেয়ার টিকিটের মূল্য ১ হাজার ৫৩৫ টাকা এবং কেবিনের ভাড়া ২ হাজার ২৫৫ টাকা।
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৬ নভেম্বর কলকাতা-খুলনার মধ্যে ৪৫৬ আসনের ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ নামের আন্তর্জাতিক ট্রেনটি চলাচল শুরু হয়। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এ ট্রেনে কেবিনে সিট ভাড়া ভ্রমণ করসহ ২ হাজার ২৫৫ টাকা ও চেয়ার কোচ ভাড়া ভ্রমণ করসহ ১ হাজার ৫৩৫ টাকা। বেনাপোল স্থলবন্দরে যাত্রীর পাসপোর্ট, ভিসাসহ ইমিগ্রেশনের যাবতীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। এরপর যাত্রীরা সরাসরি খুলনা ও কলকাতার মধ্যে যাতায়াত করতে পারেন।
ট্রেনটির ৪৫৬ আসনের মধ্যে ৩১২টি এসি চেয়ার ও ১৪৪টি প্রথম শ্রেণির আসন রয়েছে। কলকাতা-খুলনার মধ্যে দূরত্ব ১৭২ কিলোমিটার। এর মধ্যে বাংলাদেশে পড়েছে ৯৫ কিলোমিটার ও ভারতে পড়েছে ৭৭ কিলোমিটার। করোনাকালীন ২০২০ সালের ১৫ মার্চ থেকে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে চলাচলকারী আন্তঃদেশী ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
খুলনা থেকে কলকাতায় যাওয়া যাত্রী আশিক বলেন, চিকিৎসার উদ্দেশ্যে আমরা ৩ জন কলকাতায় যাচ্ছি। এটা আনন্দদায়ক ভ্রমণ। চেয়ার সিটে ১ হাজার ৫৩৫ টাকা ভাড়া নিয়েছে।
অপর যাত্রী নীলিমা রানি বলেন, যাত্রাটা খুবই আনন্দের। কলকাতা যাওয়ার জন্য ট্রেন যাত্রা খুবই আরামদায়ক। তবে ভাড়া অনেক বেশি। হাজারের মধ্যে থাকলে ভালো হতো।
বেনাপোল রেলস্টেশন ম্যানেজার শাইদুজজামান বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে খুলনা রেল স্টেশন থেকে ৭১ জন যাত্রী নিয়ে বেনাপোল থেকে কলকাতার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে ‘বন্ধন এক্সপ্রেসটি’। ২০১৭ সালে খুলনা-কলকাতা রুটে ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ চালু হয়।
যশোরের বেনাপোল দিয়ে ৭১ জন যাত্রী নিয়ে বৃহস্পতিবার কলকাতার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে খুলনা থেকে আসা ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ট্রেনটি। এর আগে গত রোববার সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে ভারতের চিৎপুর থেকে ৩৯ জন যাত্রী নিয়ে সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে বেনাপোল রেলস্টেশনে এসে পৌঁছায় ট্রেনটি।
করোনার সময় দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল ট্রেনটি। প্রতি বৃহস্পতিবার ও রোববার দুই দিন খুলনা-কলকাতা রুটে ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি চলাচল করবে। ট্রেনের ভাড়া এসি চেয়ার টিকিটের মূল্য ১ হাজার ৫৩৫ টাকা এবং কেবিনের ভাড়া ২ হাজার ২৫৫ টাকা।
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১৬ নভেম্বর কলকাতা-খুলনার মধ্যে ৪৫৬ আসনের ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ নামের আন্তর্জাতিক ট্রেনটি চলাচল শুরু হয়। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত এ ট্রেনে কেবিনে সিট ভাড়া ভ্রমণ করসহ ২ হাজার ২৫৫ টাকা ও চেয়ার কোচ ভাড়া ভ্রমণ করসহ ১ হাজার ৫৩৫ টাকা। বেনাপোল স্থলবন্দরে যাত্রীর পাসপোর্ট, ভিসাসহ ইমিগ্রেশনের যাবতীয় কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করা হয়। এরপর যাত্রীরা সরাসরি খুলনা ও কলকাতার মধ্যে যাতায়াত করতে পারেন।
ট্রেনটির ৪৫৬ আসনের মধ্যে ৩১২টি এসি চেয়ার ও ১৪৪টি প্রথম শ্রেণির আসন রয়েছে। কলকাতা-খুলনার মধ্যে দূরত্ব ১৭২ কিলোমিটার। এর মধ্যে বাংলাদেশে পড়েছে ৯৫ কিলোমিটার ও ভারতে পড়েছে ৭৭ কিলোমিটার। করোনাকালীন ২০২০ সালের ১৫ মার্চ থেকে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে চলাচলকারী আন্তঃদেশী ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
খুলনা থেকে কলকাতায় যাওয়া যাত্রী আশিক বলেন, চিকিৎসার উদ্দেশ্যে আমরা ৩ জন কলকাতায় যাচ্ছি। এটা আনন্দদায়ক ভ্রমণ। চেয়ার সিটে ১ হাজার ৫৩৫ টাকা ভাড়া নিয়েছে।
অপর যাত্রী নীলিমা রানি বলেন, যাত্রাটা খুবই আনন্দের। কলকাতা যাওয়ার জন্য ট্রেন যাত্রা খুবই আরামদায়ক। তবে ভাড়া অনেক বেশি। হাজারের মধ্যে থাকলে ভালো হতো।
বেনাপোল রেলস্টেশন ম্যানেজার শাইদুজজামান বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে খুলনা রেল স্টেশন থেকে ৭১ জন যাত্রী নিয়ে বেনাপোল থেকে কলকাতার উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে ‘বন্ধন এক্সপ্রেসটি’। ২০১৭ সালে খুলনা-কলকাতা রুটে ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ চালু হয়।