তানোর(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ
রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলার কেশরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্কুল মার্কেটের ব্যবসায়ীসহ সাধারণ মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে বলে গুঞ্জন বইছে। স্কুল মার্কেটের মসজিদ উন্নয়নের নাম লাখ লাখ টাকা আদায় করা হয়। কিন্তু মসজিদের কোনো উন্নয়ন না করায় জনমনে এসব ক্ষোভ-অসন্তোষ ও ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে।
স্থানীয়রা জানান, কেশরহাট স্কুল মার্কেট থেকে জামানত ও ভাড়া বাবদ কোটি কোটি টাকা আয় হয়। কিন্ত্ত মার্কেটের মসজিদের কোনো উন্নয়ন না করায় মুসল্লীদের নামাজ আদায়ে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। বৃষ্টির সময় মসজিদে পানি পড়ে, নেই মানসম্মত অজুখানা ও টয়লেট। অথচ মসজিদে প্রতিদিন ক্রেতা-বিক্রেতাসহ অসংখ্য মুসল্লীগণ নামাজ আদায় করেন। ভাঙাচোরা ইট দিয়ে কোনো রকমে মসজিদের দেয়াল খাড়া করা হয়েছে। এমনকি বৃষ্টির পানি মসজিদের ভিতর জমে থাকায় জামায়াত করে নামাজ আদায় করা যায় না। মসজিদের এক কোনে পাটি বিছিয়ে নামাজ আদায় করতে হয় বলে মুসল্লীগণ জানান।
এদিকে ব্যবসায়ী জনৈক বাবুল হোসেন, শহিদুল ইসলাম , আতিকুর রহমান ও আতিক প্রচন্ড ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, জামানত ও ভাড়া বাবদ মার্কেট থেকে কোটি কোটি টাকা আয় হয়। এমনকি মসজিদের উন্নয়নের নামে অনেক টাকা আদায় হয়।কিন্ত্ত দুঃখজনক হলেও সত্যি মসজিদের কোনো উন্নয়ন হয় না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্কুলের এক সহকারী শিক্ষক বলেন, স্কুলের মার্কেট থেকে জামানত ও ভাড়া বাবদ কোটি কোটি টাকা আয় হয়। কিন্ত্ত সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক কাউকে কোনো হিসেব না দিয়ে পরস্পর যোগসাজশে এসব টাকা নয়ছয় করে। তিনি বলেন, পৌরবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি সকলের মতামতের ভিত্তিতে ও নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করা হোক। এছাড়াও প্রতিবছর স্কুলের শিক্�