ঢাকায় ফিরলেন কবে?
বৃহস্পতিবার। টানা ২৭ দিন ছিলাম সিলেটে। ওখানে শিহাব শাহীনের ছুঁয়ে দিলে মন ছবির কাজ করেছি। বেশির ভাগ কাজ হয়েছে ছাতকে। চমৎকার একটা জায়গা। ছবির গল্পে এই জায়গার নাম রূপনগর। দেখবেন, ছবিটি মুক্তির পর ছাতকের ওই জায়গাটি রূপনগর নামেই পরিচিতি পাবে।
শিহাব শাহীনের সঙ্গে এর আগে আপনি টেলিছবির কাজ করেছিলেন। এবার কেমন লেগেছে?
এককথায় চমৎকার। ছুঁয়ে দিলে মন ছবির গল্পটিও সেরকম। এমন একটি গল্পের জন্য অনেক দিন অপেক্ষা করেছি।
শুক্রবার ‘তারকাঁটা’ ছবিটি মুক্তি পেয়েছে। প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবিটি দেখেছেন?
ঢাকায় আসার পর থেকেই ঠান্ডা আর জ্বর। এবার কিছুদিন ঢাকাতেই থাকব। এর মধ্যেই দেখব। শুনেছি, গত দুই দিন নাকি সব কটি প্রেক্ষাগৃহেই ছবিটি দেখার জন্য দর্শক খুব ভিড় করেছেন। এটা কিন্তু ছবির জন্য ইতিবাচক ঘটনা।
আপনার প্রথম ছবি তো ‘জাগো’।
হ্যাঁ। এ পর্যন্ত আমার পাঁচটি ছবি মুক্তি পেয়েছে—জাগো, পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেমকাহিনি , ভালোবাসা জিন্দাবাদ, অগ্নি আর তারকাঁটা। এগুলোর মধ্যে বাণিজ্যিক দিক থেকে সফল হয়েছে পূর্ণদৈর্ঘ্য প্রেমকাহিনি আর অগ্নি ।
আপনার নতুন কাজ নিয়ে বলুন।
আমার নতুন কাজগুলো নিয়ে খুব আশাবাদী। এত দিন ছিলাম লোকাল ট্রেনে, এখন আন্তনগর ট্রেনে চড়েছি। তারকাঁটা, কিস্তিমাত আর ছুঁয়ে দিলে মন—এই তিনটি ছবিতে দর্শক আমাকে তিনভাবে দেখতে পাবেন। একটির সঙ্গে অন্যটির কোনো মিল নেই।