1. ccadminrafi@gmail.com : Writer Admin : Writer Admin
  2. 123junayedahmed@gmail.com : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর : জুনায়েদ আহমেদ, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর
  3. swadesh.tv24@gmail.com : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম : Newsdesk ,স্বদেশ নিউজ২৪.কম
  4. swadeshnews24@gmail.com : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর: : নিউজ ডেস্ক, স্বদেশ নিউজ২৪.কম, সম্পাদনায়-আরজে সাইমুর:
  5. hamim_ovi@gmail.com : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : Rj Rafi, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  6. skhshadi@gmail.com : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান: : শেখ সাদি, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান:
  7. srahmanbd@gmail.com : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান : এডমিন, সম্পাদনায়- সাইমুর রহমান
  8. sumaiyaislamtisha19@gmail.com : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান : তিশা, সম্পাদনায়-সাইমুর রহমান
কল্যাণময় আল্লাহর নিপুণ সৃষ্টি মানুষ - Swadeshnews24.com
শিরোনাম
ভারতীয় পণ্য বর্জনের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত বিএনপির প্রতিটা নিঃশ্বাস যেন খুঁজছে তোমায়: পূজা চেরি প্রযোজককে এসিড নিক্ষেপের হুমকি, চিত্রনায়িকা পলির বিরুদ্ধে জিডি ছেলেদের সৌন্দর্য কিসে, জানালেন জায়েদ নিপুণের আবেদনে পেছাল ভোটের তারিখ, অসন্তুষ্ট মিশা ফরজ গোসল না করে সেহরি খেলে কি রোজা হবে? ৫৬ সেকেন্ডের ভিডিও, কোন সম্পর্কের ইঙ্গিত দিলেন বুবলী-রাজ রোজা রাখলে পাবেন ৫ উপকার ‘রিয়াজ এখন নিপুণের চামচা হয়ে গেছে, এটা খুব কষ্টের’ মধ্যবর্তী নির্বাচন প্রশ্নে যা বললেন ওবায়দুল কাদের বেশি কথা বললে সব রেকর্ড ফাঁস করে দেব: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ‘খালেদা জিয়া একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা’ রিজভীর ভারতীয় চাদর ছুড়ে ফেলা নিয়ে যা বললেন ওবায়দুল কাদের বুর্জ খলিফায় শাকিবের সিনেমার প্রচারে ব্যয় কত? বুবলী-পরীমনির দ্বন্দ্বের মাঝে অপু বিশ্বাসের রহস্যময় স্ট্যাটাস

কল্যাণময় আল্লাহর নিপুণ সৃষ্টি মানুষ

  • Update Time : মঙ্গলবার, ১০ জুন, ২০১৪
  • ৪৯২ Time View
namazআল্লাহতায়ালা বলেন-তোমাদের মধ্যেই রয়েছে নিদর্শন তোমরা কি লক্ষ্য কর না? (সূরা যারিয়াত, আয়াত-২১)। আমরা আমাদের জন্ম, বেড়ে উঠা ও দেহের গঠন এবং দেহের কার্যাবলীর প্রতি লক্ষ্য করলেই দেখতে পাব স্রষ্টার অবাক করা সব নিদর্শন, নারী-পুরুষ পরস্পর আকর্ষণ, মিলন প্রক্রিয়া সবই অবাক ব্যাপার। পুরুষের শুক্রকীট ও স্ত্রী ডিম্বকোষের মিলনে গর্ভধারণ হয়। মানুষ ও উষ্ণ রক্তবিশিষ্ট বেশকিছু প্রাণীর শুক্র তৈরির কারখানা অণ্ডকোষ উপাঙ্গের মতো দেহের বাইরে। অপরদিকে অপেক্ষাকৃত শীতল রক্তবিশিষ্ট প্রাণী যেমন সাপ, টিকটিকি, কুমির, ব্যাঙ, মোরগ ইত্যাদির অণ্ডকোষ দেহের ভেতরে। বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন মানুষের সুস্থ-স্বাভাবিক শুক্রাণু তৈরির জন্য ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি তাপমাত্রা উপযোগী যদি খুব বেশি বা খুব কম তাপমাত্রায় অণ্ডকোষকে রাখা হয় তবে স্বাভাবিক সুস্থ শুক্রাণু উৎপন্ন হবে না মানুষ বন্ধ্যা হয়ে যাবে। এ অবস্থাকে বলা হয় ক্রিপটারকিউডিজম। তাই মানুষের অণ্ডকোষ দুটি এমন চামড়ার থলেতে রাখা হয়েছে যা শীতকালে সংকুচিত হয়ে দেহের তাপের দিকে আসে, ফলে বাইরের ঠাণ্ডা থেকে রক্ষা পায় আবার গ্রীষ্মে ঝুলে যায় ও দেহের অতিরিক্ত তাপ থেকে নিজেকে রক্ষা করে। আল্লাহ বলেন- অতঃপর তাকে শুক্র বিন্দুরূপে একটি সুরক্ষিত স্থানে (জরায়ুতে) রেখেছি। অতঃপর সে শুক্রবিন্দুকে পরিণত করেছি রক্তপিণ্ডে অতঃপর রক্তপিণ্ডকে পরিণত করেছি মাংসপিণ্ডে অতঃপর মাংসপিণ্ড থেকে হাড় সৃষ্টি করেছি, হাড়কে মাংস দিয়ে আবৃত করেছি, অতঃপর তাকে নতুন রূপে দাঁড় করিয়েছি। কল্যাণময় আল্লাহ নিপুণ সৃষ্টিকর্তা। অতঃপর তোমরা মৃত্যুবরণ করবে ও কিয়ামতের দিন পুনরুত্থিত হবে। (সূরা মোমিনুন, আয়াত ১৩-১৬)। মাতৃগর্ভে এভাবে মানবশিশু আকৃতি ধারণ করে এবং পর্যায়ক্রমিক আকৃতি ধারণের বিষয়টি আধুনিক বিজ্ঞানে প্রমাণিত হয়েছে অথচ কোরআন যখন এ বর্ণনা দিয়েছিল তখন ছিল না কোনো আলট্রাসনোগ্রাম মেশিন। মাতৃগর্ভ ও ভ্রুণের অবস্থা ছিল মানুষের অজানা। মাতৃগর্ভে সম্পূর্ণ পানি জাতীয় পদার্থের ভেতর শিশুটি বড় হতে থাকে। তার নিঃশ্বাস নেয়ার ব্যবস্থা নেই। মায়ের নাড়ির সঙ্গে শিশুর নাভির সংযোগে তার পুষ্টি, অক্সিজেন সবকিছুর ব্যবস্থা থাকে। অনেক সাধারণ মানুষের ধারণা মায়ের নাড়ি দিয়ে মায়ের রক্ত শিশুর দেহে প্রবেশ করে, এ ধারণা ভুল। কেননা রক্ত শিশুর দেহে প্রবেশ করলে মায়ের ও শিশুর রক্তের গ্র“প সব সময় এক হতো কিন্তু তা হয় না, অনেক ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হয়। আল্লাহ বলেন- তিনি তোমাদের সৃষ্টি করেছেন, তোমাদের শ্রবণ শক্তি, দৃষ্টি শক্তি ও অনুধাবন শক্তি দিয়েছেন অল্প সংখ্যকই তোমরা কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন কর। (সূরা মূলক আয়াত-২৩)। আজকের বিজ্ঞান বলছে, শিশু মাতৃগর্ভে থাকতেই শ্রবণ শক্তি অর্জন করে, জন্মের পর আলো-আঁধার বুঝতে পারলেও দৃষ্টি শক্তি পেতে কয়েকদিন সময় লাগে, অনুধাবন শক্তি আসে আরও কিছুদিন পরে। অথচ কোরআনে এর ধারাবাহিক বর্ণনা নিখুঁতভাবে উল্লিখিত আয়াতে প্রদান করা হয়েছে। মায়ের পেটে যে পানিপূর্ণ থলেতে শিশু থাকে সে পানি খুবই পিচ্ছিল, যদি তা না থাকত তবে শিশু কখনও স্বাভাবিকভাবে জন্ম নিতে পারত না। আমাদের বেঁচে থাকার জন্য শ্বাস নিতে হয়। শ্বাস গ্রহণকালে বাতাসের অক্সিজেন আমাদের ফুসফুসের মাধ্যমে রক্তে পৌঁছে। বাতাসে অক্সিজেন না থাকলে প্রাণী বাঁচত না, আবার প্রাণীকুল শ্বাস ছাড়লে অংগারুজান, কার্বন-ডাই অক্সাইড ইত্যাদি গ্যাস বের হয়ে আসে। এ অংগারুজান ও কার্বন-ডাই অক্সাইড গ্যাস প্রাণীর জন্য বিষাক্ত হলেও উদ্ভিদের জন্য খুব প্রয়োজনীয়, কি অপূর্ব ব্যবস্থা। গাছ অক্সিজেন ছেড়ে আমাদের বাঁচায়, আমরা অংগারুজান কার্বন-ডাই অক্সাইড গ্যাস ছেড়ে গাছকে বাঁচাই। শ্বাস গ্রহণ প্রক্রিয়ায় কীভাবে ফুসফুস প্রসারিত হচ্ছে, কীভাবে সংকুচিত হচ্ছে, আমরা দৈনিক কতবার শ্বাস গ্রহণ করছি তা অনুভব করছি না। নাক দিয়ে শ্বাস নেয়ার ব্যবস্থা, বাতাসের ধুলাবালিও অজস্র রোগজীবাণু বেপরোয়াভাবে ফুসফুসে প্রবেশ করলে অল্প দিনেই ফুসফুস অকেজো হয়ে যেতে পারে তাই আল্লাহ নাকের মধ্যে গজিয়েছেন অসংখ্য পশম, আবার সে পশমের গোড়ায় রয়েছে আঠালো পদার্থ, ধুলাবালি রোগজীবাণু পশমে ধাক্কা খেয়ে গোড়ায় আঠাতে আটকে যায়। অজুর সময় নাকে পানি দিয়ে তা সাফ করা হয়ে যায়। কিছু ধুলাবালি রোগজীবাণু নাকের এ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে ডিঙ্গিয়ে ভেতরে প্রবেশ করলে তা টনসিল, কণ্ঠনালী, ফুসফুস তরঙ্গের বাধায় থুথু ও কাশির সঙ্গে বেরিয়ে আসে। এরপরও কিছু জীবাণু থেকে গেলে আল্লাহ দেহে দিয়েছেন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, তা যতক্ষণ সবল থাকবে ওই জীবাণুর সঙ্গে লড়াই করে জিতে যাবে ততক্ষণ মানুষ রোগাক্রান্ত হবে না। দেখার জন্য আল্লাহ মানুষকে দিয়েছেন চোখ। চোখের দেখার প্রক্রিয়া অত্যন্ত আজব। বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা করে দেখেছেন বস্তু হতে আগত আলোক রশ্মি ক্রমান্বয়ে কর্নিয়া, আকুয়াস, হিউমার, পিউপিল ও লেন্সের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সময় প্রতিসৃত হয়ে রেটিনার ওপর একগুচ্ছ অভিসারী রশ্মি রূপে প্রতিফলিত হয় ফলে রেটিনার ওপর বস্তুটির উল্টো প্রতিবিম্বের সৃষ্টি হয় যাতে কোনো জিনিসকে আমরা উল্টো দেখার কথা যেমন- গাছের দিকে তাকালে তার গোড়া ওপরের দিকে আগা নিচের দিকে দেখার কথা, অথবা কোনো লেখাকে আয়নায় ধরলে যেমন লেখাগুলো উল্টো দেখা যায় সে জাতীয় দেখার কথা, চোখের দেখার উল্লিখিত প্রক্রিয়াকে কৃত্রিমভাবে স্থাপন করলে উল্টোই দেখা যাবে কিন্তু আমরা কোনো কিছু উল্টো দেখি না। কীভাবে দৃশ্যমান বস্তুটি যথাযথ দেখি বিজ্ঞানীরা আজও সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারেননি, শুধু এতটুকু বলেই তারা আত্মতৃপ্তি লাভ করছেন যে, মস্তিষ্কের অজ্ঞাত কোনো কৌশলের কারণে বস্তুটি হয়তো যথাযথ দেখা যায়। অপরদিকে আমাদের চোখে ধুলাবালি থেকে কিছুটা হলেও রক্ষার জন্য রয়েছে চোখের পাতা, পাপড়ি। আমাদের অজান্তে চোখের পাতা উঠা-নামা করছে তাতে চোখের সিক্ততা বৃদ্ধি পায় ও চোখের সুরক্ষা হয়। তবুও প্রতিদিন প্রচুর ধুলাবালি ও রোগজীবাণু চোখে প্রবেশ করছে কিন্তু চোখ সব সময় অসুস্থ হয়ে যায় না, কেন না আল্লাহ নেত্রনালির মাধ্যমে চোখে পানি সরবরাহ করছেন, চোখের অশ্র“তে দিয়েছেন লাইসোজাইম নামে এক শক্তিশালী এন্টিসেপটিক যা এ জীবাণুগুলোকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। একটি চক্ষু হলে দেখার কাজ চলে, একটি হাত হলে ধরার কাজ চলে, একটি অণ্ডকোষ হলে শুক্র উৎপন্নের কাজ চলে, হার্টের একটি বাল্ব হলে বা একটি কিডনি হলে কাজ চলে যা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ বলে এগুলো দিয়েছেন দুটি করে। পৃথিবীর কোটি কোটি মানুষের ভাষা, কণ্ঠস্বর, আওয়াজ, চেহারায় রয়েছে ভিন্নতা যাতে পরস্পরের পার্থক্য নির্ণয় সহজ হয়। আল্লাহ বলেন- তার নিদর্শনের অন্যতম হল আকাশ ও পৃথিবীর সৃষ্টি, তোমাদের ভাষার বিভিন্নতা, বর্ণের বিভিন্নতা নিশ্চয় তা জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন। (সূরা রোম-২২)। মানবদেহের গঠন প্রণালী আশ্চর্যজনক দেহের যে অঙ্গ যেখানে স্থাপনের উপযোগী ঠিক সেভাবে স্থাপিত হয়েছে। শরীরের জোড়াগুলো এমনভাবে দেয়া হয়েছে যাতে চলতে, কোনো কিছু ধরতে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে না। আমাদের দাঁতগুলোকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে তা দেখতে যেমন শ্রীবৃদ্ধি হয়েছে কাজের ক্ষেত্রেও হয়েছে উপযোগী। ভেতরের মাড়ি দাঁত যাকে পেষণ দাঁত বলা হয় তা যদি সামনের কর্তন দাঁতের স্থানে হতো আর কর্তন দাঁত যদি মাঁড়িতে হতো ছেদন দাঁত যদি আরও ভেতরে হতো, তবে খাদ্য ছিঁড়তে, পিষতে যেমন সমস্যা হতো তেমনি দেখতেও লাগত বিশ্রি। আমাদের শ্রবণ প্রক্রিয়া, কানের পর্দা, তার ভেতরের দিকের নাজুক কুণ্ডলী সব অবাক সৃষ্টি। আমাদে চুলগুলো মাথায় না হয়ে হাতের তালুতে হলে বা নাকের পশমের মতো মুখ গহ্বরে বা জিহ্বায় হলে ব্যাপার কেমন হতো? আমাদের হাঁটু থেকে নিচের দিকে পায়ের নালার হাঁড় যত বড় হাঁটু থেকে উপরের দিকে উরুর হাঁড় যদি আরও বেশি লম্বা হতো তবে টয়লেটে বসলে নিতম্ব কমোডের ভেতরে ডুকে যেত, আবার হাঁটুর জোড়া না থাকলে হাঁটু ভাঁজ করতে না পারলে কখনও বসা সম্ভব হতো না। আমাদের খাদ্য হজম প্রক্রিয়া যা জিহ্বা থেকে নির্গত রসের হাইড্রোক্লোরিক এসিড ও পাকস্থলীর রস তাতে থাকা বিভিন্ন এনজাইমের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়ে সবকিছু গলিয়ে দিয়ে হজম করলেও নিজ পাকস্থলীটিকে কেন গলিয়ে হজম করে দিতে পারছে না? কীভাবে হৃৎপিণ্ড পাম্প করে সারা দেহে রক্ত সরবরাহ করছে ভাবলে অবাক হব। আমার সম্পূর্ণ দেহ নিয়েই আমি। আমার হাতগুলো কেটে যদি বিচ্ছিন্ন করা হয় এমনিভাবে পাগুলো কেটে যদি বিচ্ছিন্ন করা হয় তবুও বেঁচে থাকা সম্ভব, কিন্তু কর্তিত হাতে বা পায়ে আমি নেই তা আলাদা। এভাবে অঙ্গগুলো আলাদা আলাদা করা হলে আমি কোথায়। এ আমাকে (আত্মাকে) খুঁজে পেলেই তো খুঁজে পাব স্রষ্টাকে। আমাদের হাত-পায়ের আঙুলগুলোর আকার সজ্জায়ন কতই না সুন্দর ও উপযোগী হাতের কনুইতে জোড়া না থাকলে অর্থাৎ কব্জি থেকে বোগল পর্যন্ত একটি হাঁড় হলে খাদ্য ধরে মুখে আনা যেত না। হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলিটি না থাকলেই আর কোনো কিছু ধরে রাখা সম্ভব হতো না। পায়ের বুড়ো আঙুলটি না থাকলে চলার গতি কমে যেত অর্ধেক। শুধু তাই নয়, পৃথিবীতে যত মানুষ আছে যতজন গত হয়েছে শুধু বৃদ্ধাঙ্গুলির রেখাগুলো একজনের সঙ্গে আরেক জনের মিল নেই। তাইতো কোনো দলিল রেজিস্ট্রি করতে শিক্ষিত স্বাক্ষর জানা লোককেও টিপ দিতে হয়, আইডি কার্ড করতে টিপ দিতে হয়।
পৃথিবীর কোনো শিল্পী কি পারবে মাত্র এক বর্গ ইঞ্চি জায়গায় দেখতে প্রায় একই রকম হলেও মৌলিক পার্থক্য রেখে রেখা এঁকে কোটি কোটি চিত্র আঁকতে? ফিঙ্গার প্রিন্টের পার্থক্য দিয়ে শনাক্ত করা হয় অপরাধীকে, তবে আল্লাহর শনাক্তকরণ কেমন হতে পারে তা কি আমরা ভেবে দেখি?
লেখক : অধ্যক্ষ ফুলগাঁও ফাজিল ডিগ্রি মাদরাসা, লাকসাম, কুমিল্লা

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020 SwadeshNews24
Site Customized By NewsTech.Com