বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক শিক্ষা মন্ত্রী ড. এম ওসমান ফারুক বলেছেন, সংবাদপত্রের গলাটিপে ধরতেই সম্প্রচার নীতিমালা করা হচ্ছে। স্বাধীন গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতার স্বার্থ বিরোধী এ কালো আইন বাতিল করতে হবে। নয়তো এ স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে। গত শনিবার সন্ধ্যায় কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে হাজী গোলাম হোসেন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত এক কর্মী সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. ওসমান ফারুক বলেন, আমাদের আন্দোলন হচ্ছে, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা রক্ষা করা, মানুষের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ঈমান-আকিদা রক্ষার পথ নিশ্চিত করা, গণজাগরণ মঞ্চের মতো ঘৃণ্য আন্দোলন প্রতিহত করা। অত্যাচার নির্যাতন করে আমাদের আন্দোলন ঠেকিয়ে রাখা যাবে না। ৭২-৭৫ শেখ মুজিব জনতার আন্দোলন দমিয়ে রাখতে পারে নাই, বর্তমান সরকারও পারবে না। বিএনপির আন্দোলন নিয়ে সমালোচনাকারী আওয়ামী লীগ নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, যারা বলে বিএনপি আন্দোলন করতে জানে না, তারা আসলে বিএনপিকে চিনে না।
উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. ছাইদুজ্জামান মোস্তফার সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আখলাকুল ইসলাম অংকুরের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত কর্মী সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, করিমগঞ্জ উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক আজিজুল ইসলাম দুলাল, তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক আবদুল কাইয়ূম ভূঞা, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ সাজেদুর রহমান মিল্টন, শরীফ উদ্দিন জুয়েল, মো. সারোয়ার আলম, শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি অধ্যাপক তোফাজ্জল হোসেন বাদল, তালজাঙ্গা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক উমর ফারুক কাঞ্চন, দামিহা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক তাজুল ইসলাম তনু, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দানু, উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক শরীফ আহম্মেদ আলেক, যুগ্ম আহ্বায়ক শরীফুল মাহমুদ শোয়েব, বিএনপি নেতা সেলিম মাস্টার, স্বেচ্চাসেবক দল নেতা মামুন ভূঞা, যুবদল নেতা শহীদ খান, শহীদ মিয়া, আবদুল লতিফ, ছাত্রদল নেতা সৌকত হোসেন বিপ্লব, মুহাম্মদ উমর ফারুক, মুন্না আজিজ, নূরে আলম সিদ্দিকী, স¤্রাট জহিরুল ইসলাম জীবন প্রমুখ। #