আজ শুক্রবার রেলপথ মন্ত্রী মো. মুজিবুল হক মুজিবের বিয়ে। দেশের ইতিহাসে এটিই প্রথম মন্ত্রী হিসেবে কারও কুমার
জীবনের ইতি ঘটানোর বিয়ে। তাই দেশের সকল শ্রেণীর মানুষের দৃষ্টি এখন কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার মিরাখলা গ্রামের দিকে। এদিকে মন্ত্রীবরকে বরণ করতে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে কনেপক্ষ। কনের এলাকায় চলছে উৎসবের আমেজ, আনন্দ-উচ্ছ্বাস। মিরাখলা গ্রামে কনের পিত্রালয়ে ওই এলাকার কাজী মাওলানা ছিদ্দিকুর রহমান এ বিয়ে পড়াবেন।
আমন্ত্রিত মন্ত্রী, এমপি, প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তাসহ ভিআইপি ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের আগমনে আজ মুখর হয়ে উঠছে মিরাখলা গ্রাম। তাই বাড়ির পার্শ্ববর্তী তালতলা বাজারে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ বিয়ে অনুষ্ঠান উপলক্ষে এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক কর্মী, পুলিশ, আনসারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় দেড় শতাধিক সদস্য সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে বলে জানা গেছে। এখন শুধু শুভ পরিণয়ের অপেক্ষায় আছেন মন্ত্রী বর মুজিবুল হক এমপি ও কনে হনুফা আক্তার রিক্তার পরিবার।
রিক্তার ভাই আলাউদ্দিন মুন্সী ও নাসির উদ্দিন মুন্সী জানান, অতিথি আপ্যায়ন ৩ ক্যাটিগরিতে ভাগ করা হয়েছে। বর ও ভিআইপি অতিথিদের জন্য একটি, প্রতি ব্যাচে ৩৫০ অতিথির খাবারের জন্য একটি ও সর্বসাধারণের আপ্যায়নের জন্য একটি প্যান্ডেল করা হয়েছে। তবে আপ্যায়ন ও খাবারে কোন বৈষম্য হবে না। ভিআইপি অতিথিসহ সবার খাবারই হবে স্পেশাল। আর বাবুর্চি মিল্টন রোজারিও রান্নার কাজের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন।
কনে রিক্তার খালাতো ভাই কুমিল্লা উত্তর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি লুৎফর রেজা খোকন জানান, আল্লাহর রহমতে শুক্রবার দুপুরে ধর্মীয় রীতিনীতিতে উভয়ের শুভ পরিণয় সুসম্পন্ন হবে। মন্ত্রী-এমপি ও সচিবসহ ২ শতাধিক উচ্চপদস্থ রাষ্ট্রীয় অতিথিসহ সব মিলিয়ে ৬-৭শ’ বরযাত্রী শুক্রবার চান্দিনায় আসবেন। অতিথিদের মেহমানদারীর জন্য গ্রামের ১৫০ লোক প্রস্তুত হয়ে আছেন। বরযাত্রীসহ সব মিলিয়ে ১৫শ’ অতিথির আপ্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিয়ের পর বেইলি রোডের মন্ত্রীপাড়ার বাসায় উঠবেন নবদম্পতি।
উল্লেখ্য, ১৪ই নভেম্বর ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবন চত্বরের ২ নম্বর এলডি হলে প্রীতিভোজ এবং আগামী ৬ই ডিসেম্বর রেলমন্ত্রীর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের বসুয়ারা গ্রামে বউ-ভাত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।আজ শুক্রবার রেলপথ মন্ত্রী মো. মুজিবুল হক মুজিবের বিয়ে। দেশের ইতিহাসে এটিই প্রথম মন্ত্রী হিসেবে কারও কুমার
জীবনের ইতি ঘটানোর বিয়ে। তাই দেশের সকল শ্রেণীর মানুষের দৃষ্টি এখন কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার মিরাখলা গ্রামের দিকে। এদিকে মন্ত্রীবরকে বরণ করতে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে কনেপক্ষ। কনের এলাকায় চলছে উৎসবের আমেজ, আনন্দ-উচ্ছ্বাস। মিরাখলা গ্রামে কনের পিত্রালয়ে ওই এলাকার কাজী মাওলানা ছিদ্দিকুর রহমান এ বিয়ে পড়াবেন।
আমন্ত্রিত মন্ত্রী, এমপি, প্রশাসনের পদস্থ কর্মকর্তাসহ ভিআইপি ও রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের আগমনে আজ মুখর হয়ে উঠছে মিরাখলা গ্রাম। তাই বাড়ির পার্শ্ববর্তী তালতলা বাজারে গাড়ি পার্কিংয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ বিয়ে অনুষ্ঠান উপলক্ষে এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে। শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক কর্মী, পুলিশ, আনসারসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় দেড় শতাধিক সদস্য সার্বিক নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে বলে জানা গেছে। এখন শুধু শুভ পরিণয়ের অপেক্ষায় আছেন মন্ত্রী বর মুজিবুল হক এমপি ও কনে হনুফা আক্তার রিক্তার পরিবার।
রিক্তার ভাই আলাউদ্দিন মুন্সী ও নাসির উদ্দিন মুন্সী জানান, অতিথি আপ্যায়ন ৩ ক্যাটিগরিতে ভাগ করা হয়েছে। বর ও ভিআইপি অতিথিদের জন্য একটি, প্রতি ব্যাচে ৩৫০ অতিথির খাবারের জন্য একটি ও সর্বসাধারণের আপ্যায়নের জন্য একটি প্যান্ডেল করা হয়েছে। তবে আপ্যায়ন ও খাবারে কোন বৈষম্য হবে না। ভিআইপি অতিথিসহ সবার খাবারই হবে স্পেশাল। আর বাবুর্চি মিল্টন রোজারিও রান্নার কাজের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছেন।
কনে রিক্তার খালাতো ভাই কুমিল্লা উত্তর জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি লুৎফর রেজা খোকন জানান, আল্লাহর রহমতে শুক্রবার দুপুরে ধর্মীয় রীতিনীতিতে উভয়ের শুভ পরিণয় সুসম্পন্ন হবে। মন্ত্রী-এমপি ও সচিবসহ ২ শতাধিক উচ্চপদস্থ রাষ্ট্রীয় অতিথিসহ সব মিলিয়ে ৬-৭শ’ বরযাত্রী শুক্রবার চান্দিনায় আসবেন। অতিথিদের মেহমানদারীর জন্য গ্রামের ১৫০ লোক প্রস্তুত হয়ে আছেন। বরযাত্রীসহ সব মিলিয়ে ১৫শ’ অতিথির আপ্যায়নের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিয়ের পর বেইলি রোডের মন্ত্রীপাড়ার বাসায় উঠবেন নবদম্পতি।
উল্লেখ্য, ১৪ই নভেম্বর ঢাকায় জাতীয় সংসদ ভবন চত্বরের ২ নম্বর এলডি হলে প্রীতিভোজ এবং আগামী ৬ই ডিসেম্বর রেলমন্ত্রীর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের বসুয়ারা গ্রামে বউ-ভাত অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।