বৈশাখী টেলিভিশন আজ পা রাখছে দশম বর্ষে। গতকাল দিবাগত রাত ১২টা এক মিনিটে প্রথম দফায় কেক কেটে বৈশাখীর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানের সূচনা করেন তথ্য ও সংস্কৃতিমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী। আজ সকাল ১১টায় দ্বিতীয় দফায় কেক কাটবেন রাজনীতিবিদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বসহ সমাজের নানা ক্ষেত্রের বিশিষ্টজনরা। এ পর্বটি উদ্বোধন করবেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এরপর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বৈশাখী টেলিভিশনের কার্যালয় উন্মুক্ত থাকবে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের শুভেচ্ছা-বিনিময়ের জন্য। দিনভর এ শুভেচ্ছা-বিনিময় অনুষ্ঠান সরাসরি সমপ্রচারের পাশাপাশি বৈশাখীর পর্দায় থাকছে বিশেষ সংগীতানুষ্ঠান, টকশোসহ নানা আয়োজন। ২০০৪ সালে বৈশাখী টেলিভিশনের জন্ম হলেও ২০১০ সালে লোগোর পরিবর্তন ও নতুন নেতৃত্বে নতুন পরিকল্পনায় এ চ্যানেলটি দর্শকের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বৈশাখী টেলিভিশন পেশাগত দক্ষতা ও সততা দিয়ে সংবাদ পরিবেশন ও রুচিসম্মত অনুষ্ঠান নির্মাণের মধ্য দিয়েই সাধারণ মানুষের আস্থার গণমাধ্যমে পরিণত হয়েছে। নানা চড়াই-উতরাই, সাফল্য ও সঙ্কটে বৈশাখী টেলিভিশনের সঙ্গে থাকার জন্য দর্শক, বিজ্ঞাপনদাতা, ক্যাবল অপারেটর ও শুভানুধ্যায়ীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন বৈশাখী টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক ও প্রধান নির্বাহী মনজুরুল আহসান বুলবুল।