চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার কাঁথুলি গ্রামে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে সহযোগিতা করতে গিয়ে শারমিন (১৭) নামে এক কিশোরী বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছে।
এছাড়া সদর উপজেলার আলোকদিয়া গ্রাম ও জাফরপুর বাজারে আলাদা ঘটনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আহত হয়েছেন আরও তিনজন।
শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে রাত সাড়ে ৮টার মধ্যে এসব ঘটনা ঘটে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিয়াকত হোসেন জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার কাঁথুলি গ্রামে আলাউদ্দিনের মেয়ে শারমিন (১৭) তাদের বাড়িতে ইলেকট্রিক মিস্ত্রিকে সহযোগিতা করতে গিয়ে খোলা সুইচে হাত দিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায়।
এদিকে রাত ৮টার পর সদর উপজেলার আলোকদিয়া গ্রামের হাশেমের ছেলে ঢাকা মির্জাপুর কিন্টারগার্টেন স্কুলের ৪র্থ শ্রেণির ছাত্র নিপুন (১১) মোবাইল ফোনের চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আহত হয়। এসময় তার বোন বেবী (২৫) তাকে বাঁচাতে গেলে সেও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়।
এছাড়া শনিবার বিকেল ৫টার দিকে জাফরপুর বাজারের কাছে কবরস্থানের ভেতর দাঁতন কাটতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে আহত হন ওই এলাকার জামান উদ্দিনের ছেলে মনিরুজ্জামান মনি (২৬)। আহতদের চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সাউদ কবির জন জানান, আহতরা শঙ্কামুক্ত।