ভারতের মুম্বাইয়ে দাদাসাহেব ফালকে অ্যাওয়ার্ডের বিচারক হিসেবে সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেওয়ার ফাঁকে কিংবদন্তি গায়িকা লতা মঙ্গেশকর ও বলিউড সুপারস্টার সালমান খানের সঙ্গে বাংলাদেশের কণ্ঠশিল্পী রুনা লায়লার সাক্ষাতের খবরগুলো ক’দিন আগেই পড়েছেন পাঠকরা।
শুধু তারাই নন, সালমানের বাবা চিত্রনাট্যকার সেলিম খানের সঙ্গেও দেখা করেছেন রুনা। গত ১৭ মার্চ ফিল্ম সিটিতে সল্লুর সঙ্গে দেখা করার পর বান্দ্রায় খানদের গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টে যান উপমহাদেশের প্রখ্যাত এই গায়িকা। সেখানে দারুণ আতিথেয়তা পেয়েছেন তিনি। রুনা যাওয়ায় খুব খুশি হন ৮০ বছর বয়সী এই চিত্রনাট্যকার।
সেলিম খান হলেন বলিউডের অনেক ব্যবসাসফল ছবির চিত্রনাট্যকার। গীতিকার জাভেদ আখতার আর তিনি ছিলেন জুটি। তাদের হাত ধরেই লেখা হয়েছে ‘জঞ্জির’ (১৯৭৩), ‘হাতি মেরে সাথী’ (১৯৭১), ‘আন্দাজ’ (১৯৭১), ‘সীতা অউর গীতা’ (১৯৭২), ‘ইয়াদো কি বারাত’ (১৯৭৩), ‘দিওয়ার’ (১৯৭৫), ‘শোলে’ (১৯৭৫), ‘ত্রিশূল’ (১৯৭৮), ‘ডন’ (১৯৭৮), ‘কালা পাথর’ (১৯৭৯), ‘মিস্টার ইন্ডিয়া’ (১৯৮৭) ইত্যাদি ছবির চিত্রনাট্য।
গত ১৫ মার্চ মুম্বাই গিয়েছিলেন রুনা। পরদিন বিচারক হিসেবে দাদাসাহেব ফালকে অ্যাওয়ার্ড পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন তিনি। ১৮ মার্চ ঢাকায় ফিরেছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন এই জীবন্ত কিংবদন্তি।