আভিধানিক অর্থে আলো উৎপাদন করে বা বিচ্ছুরিত করে এমন কিছুকেই ফটোজেনিক করে। কিছু কিছু মানুষ, সে নারী কিংবা পুরুষ যেই হোন না কেন তাদের উপস্থিতি, তাদের হাসি, তাদের চাহনী, তাদের দৈহিক সৌন্দর্য, তাদের পোষাক পরিধান, তাদের অঙ্গভঙ্গি সবকিছুই যেন অন্যের চোখে আলোক বিচ্ছুরিত হয়। এক কথায় এই ধরনের বিধাতা প্রদত্ত আকর্ষণীয় নারী বা পুরুষের উপর)োক্ত চোখ ধাধানো প্রাকৃতিক গুণাবলী দেখে আমরা বিমোহিত হই। সেই আকর্ষণীয় মানুষদের খুজে পেতে আর সব বছরের মত এবারও চতুর্থ বারের মত ওয়ালী’স এসোসিয়েটস আয়োজন করেছে “মিঃ এন্ড মিস ফটোজেনিক ২০২২”।
এই প্ল্যাটফর্মটি আসলে তাদের জন্যই যারা স্বপ্ন দেখেন নিজের অপার সৌন্দর্য অবলোকন করবে পৃথিবী আর মন জয় করবে আপামর জনতা। মোদ্দাকথা, এই প্রতিযোগীতা নতুনদের জন্য। এমেচার বা আনাড়ীরা হিস্যা নেয় বা ওয়ালি’স এসোসিয়েটস তাদের সুযোগ করে দেয় মিডিয়া ও গ্ল্যামার জগতে নিজের জায়গা তৈরি করে নেয়ার জন্য। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার মূল শর্ত হল ছবিতে তার ব্যক্তিত্ব, পোষাক, সৌন্দর্য, স্মার্টনেস কতটা আকর্ষল্লণীয় তা নিরুপনের নিরিখে তাকে ১ম রাউন্ডে অডিশন দিতে হয় ও এই রাউন্ডে ইয়েস কার্ড পেলেই সে প্রতিযোগিতায় নাম লেখানোর সুযোগ পাবে। অডিশন রাউন্ডে এবার কিছু ছবি দেখেও সরাসরি প্রতিযোগিদের ডাকা হয়েছে। এই প্রতিযোগিতায় বিচারক হিসাবে ছিলেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় সুপার মডলে থাকে, ” সৈয়দ রুমা”। তিনি মডেলিং ইন্সট্রাকটর হিসাবে সুনাম কুড়িয়েছেন। পাশাপাশি অন্যান্য বিচারকদের মধ্যে ছিলেন জনপ্রিয় আরজে, মডেল, টিভি উপস্থাপক ও অভিনেতা নীরব, জনপ্রিয় রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী স্বপ্নিল সজীব ও স্থপতি মোঃ হাদী। প্রথম রাউন্ডে বহু গুণে গুণান্বিত এই সুধীজনদের বিচারক হিসাবে পেয়ে ওয়ালি’স এসোসিয়েটস এর কর্ণধার এবি ওয়ালিউদ্দিন আহমেদ এক কথায় উচ্ছসিত।